নিজস্ব প্রতিবেদন: ২০১৬-র নভেম্বরে হঠাৎ তার দেখা মেলে। কিন্তু মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই বেশ ফিকে হয়ে যাচ্ছে তার অস্তিত্ব। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৭ সালে মার্চের শেষ পর্যন্ত বাজারে ২০০০ টাকার নোট ছিল প্রায় ৫০ শতাংশের বেশি। কিন্তু ঠিক এক বছর পরের হিসাবে কিন্তু অন্য কথা বলছে। ২০১৮-র মার্চে বাজারে ২০০০ টাকার নোটের উপস্থিতির হার প্রায় ৩৭.৩ শতাংশে নেমে এসেছে। তাই আশঙ্কা বাড়ছে ফের নোট বাতিলের। কিন্তু এই আশঙ্কা কতটা সত্যি!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই ছাপানো বন্ধ হয়েছে গোলাপী নোট। কিন্তু কেন গোলাপী নোট ছাপানো বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে? এই প্রশ্নের উত্তরে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের এক অধিকারিক জানান, নোট চালু হবার সময় জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল যে, এই নোটের ছাপানোর হার ধিরে কমিয়ে আনা হবে। যদিও গত ডিসেম্বরে সরকার থেকে জানানো হয় ২,০০০ টাকার নোট বাতিলের কোনও পরিকল্পনা নেই।


আরও পড়ুন: এবার Wifi-এর মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পাবেন বিমানযাত্রীরা


রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এটিএম-এ বন্ধ করেছে ২০০০-এর নোট। ১ মার্চ ২০২০ থেকেই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের এটিএম-এ দেখা মিলছে না ২০০০ টাকার নোটের। শুধু তাই নয়, বাকি ব্যাঙ্কগুলিও তাদের এটিএম পুননির্মাণ করে নিয়ে আসছে বাজারে। ২০০০ টাকার নোটের জায়গায় দেখা মিলবে এইবার ৫০০ টাকার নোটের। যেমন, ইতিমধ্যেই ইন্ডিয়ান ব্যাংকের এটিএম-এ আর পাওয়া যাবে না ২০০০ টাকার নোট। বদল আনা হয়েছে সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা ইন্ডিয়ান ব্যাংকের প্রায় ৪ হাজার এটিএম-এও। তাই নোট বালিলের আশঙ্কা না থাকলেও ধীরে ধীরে বাজারে ২০০০ টাকার নোটের উপস্থিতি ফিকে হয়ে আসছে।