ওয়েব ডেস্ক : মনে অবসাদ? কিছুই ভালো লাগে না? সম্পর্কে তিক্ততা? চেপে ধরছে রোগ? ওষুধ একটাই। মিউজিকেই ম্যাজিক। গান শুনলে রোগ উধাও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞদের দাবি, মিউজিকেই ম্যাজিক। শরীরের এই জন্মগত রোগ সারাতে মিউজিক থেরাপির কোনও বিকল্প নেই। মস্তিষ্কের অকেজো কোষগুলি ক্ষণিকের জন্য হলেও স্বাভাবিক করে তোলে। শরীরকে চনমনে ও মনকে সুন্দর রাখতে গান অপরিহার্য। নিয়মিত ২৫ মিনিট গান শুনলে ব্যাক পেইন অন্যত্র পাড়ি জমায়। পাওয়া যায় প্রশান্তির ঘুম।


ডেনমার্কের আরহাস বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, মেজাজ এবং আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে মিউজিক। মস্তিষ্কের ডোপামিনের প্রভাবেই এই ঘটনা ঘটে। এই ডোপামিনকে নিয়ন্ত্রণ করে মিউজিক। উচ্চ রক্তচাপ, ডিপ্রেশন, ঘুমে জড়তা বা  স্মৃতি লোপের মতো অসুখ সারাতে মিউজিকের বিকল্প নেই। মস্তিষ্কের পেশি স্বাভাবিক রাখে। ফলে, স্ট্রোকের কারণে লোপ পাওয়া বাকশক্তি ফিরে পেতে এবং পারকিনসন্স রোগ থেকে ধীরে ধীরে আরোগ্য লাভ করা যায়।


এ ছাড়া সিজোফ্রেনিয়া, অ্যামনেসিয়া, ডিমেনসিয়া, অ্যালঝাইমার্স রোগের দুর্দান্ত ওষুধ মিউজিক। গর্ভবতী মায়েরা নিয়মিত গান শুনলে শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ সুন্দর হয়। গবেষকদের দাবি, গান শোনার পর ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে পড়ার আগ্রহ বাড়ে। মনোযোগ এবং দক্ষতাও বাড়ে। অটিজম আক্রান্ত শিশুর চিকিত্সায় মিউজিক থেরাপির জুড়ি নেই।


আরও পড়ুন, সংসারে অশান্তি ডেকে আনতে পারে ডায়াবেটিস