ওয়েব ডেস্ক: বয়েস সবে চার কী পাঁচ। আর এই বয়সেই পরিবারের জন্য রোজগার। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে। মাদারি কা খেল। রাস্তা থেকে বহু উঁচুতে বাঁশে টাঙানো দড়িতে রোজগার করছে শিশু। জীবন-মরণের ব্যালান্সের খেলায় ছোটতেই জেনে যাচ্ছে। পেট বড় বালাই।
 
সুতোর এপ্রান্তে আর ওপ্রান্তে দুটো মন। যতক্ষণ সুতো টানটান সম্পর্কটা টানটান। সুতো বেশি টানলে ছেঁড়ার ভয়। আর ঢিলে দিলে, ঝুলে যায়। সম্পর্কের ইতিকথার এই প্রগৈতিহাসিক তত্বে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্ন।


আরও পড়ুন- ইউরোপে পাবলিক টয়েলেটে জ্বলে নীল আলো, কেন জানেন


জীবনটা যে ব্যালান্সের খেলা। সেই ছোট্ট থেকেই যেন শিক্ষা হয়ে যাচ্ছে। ঢোলকের নেশা ধরা তালে সরু দড়ির ওপর জীবন আর মরণের ব্যালান্স খেলা। জিতলে সেদিন আর খাওয়ার চিন্তা নেই। শুধু পেট ভরানোর জন্য জীবনকে বাজি ধরা। আদতে বাজিকর জীবনই।


.আরও পড়ুন- দুনিয়ার সবচেয়ে ঝাল লঙ্কা খেয়ে ফুটো হয়ে গেল খাদ্যনালী, এক মাস হাসপাতালে