নিজস্ব প্রতিবেদন: বিয়ে মানেই সম্পূর্ণ নতুন জীবনে প্রবেশ। তাই অনেকেই মনে করেন নতুন জীবন শুরুর আগে জীবন সঙ্গীকে সমস্তটা জানিয়ে রাখাই ভাল। তবে কতটা জানাবেন আর কতটা জানাবেন না সেই ব্যপারে অনেকেরই দ্বিধা, ধন্দ থাকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ব্যক্তিগত জীবনের একান্ত ব্যক্তিগত এই বিষয়গুলো হবু সঙ্গীকে জানানোর কিংবা না জানানোর সিদ্ধান্তটাও পুরোপুরি ব্যক্তিগত। এর ভাল বা খারাপ-- দুই দিকই রয়েছে। বিয়ের আগে অতীতের শারীরিক সম্পর্ক নিয়ে আলাচনার ভাল ও খারাপ দিকগুলো দেখে নিন।


সারাজীবন লুকিয়ে রাখা সম্ভব?


সদ্য বিবাহিত জীবনের আনন্দধারায় গা ভাসিয়ে অনেকেই কাটিয়ে দেন প্রথম কয়েক মাস কিংবা কয়েক বছর। কিন্তু সারা জীবন একসঙ্গে থেকে সব ধরনের আলোচনায় কতটা গোপন রাখা সম্ভব অতীতকে। যদি না লুকোতে পারেন বা অন্য কেউ জানানোর আগে নিজেই জানিয়ে দিন।


অতীত থাকাটাই স্বাভাবিক: নিজের অতীত জানানোর আগে সঙ্গীর অতীত মেনে নেওয়ার মানসিকতা তৈরি করুন, তবে সেটা বিয়ের আগেই।


শারীরিক সম্পর্কের পছন্দ-অপছন্দ: অতীত সম্পর্কে খোলামেলা আলোচনার মাধ্যমে সঙ্গীর শারীরিক সম্পর্কবিষয়ক পছন্দ-অপছন্দগুলো জানা যাবে। তার ফলে আপলার দাম্পত্য রঙ্গীন হতে বাধ্য।


বিশ্বাস গড়তে সাহায্য করবে: দুজন দুজনকে দুজনের মতো করে মেনে নেওয়ায় সম্পর্কে বিশ্বাস গড়ে অবাধ যা আপনাকে বুঝতেও সাহায্য করবে আপনার সঙ্গী কতটা বোঝে আপনাকে।


হবু সঙ্গীর অনুভূতি: নিজের অতীত সম্পর্কে জানানোর পর হবু সঙ্গী যদি বিষয়গুলোকে স্বাভাবিকভাবে নেয় তবে বুঝতে হবে মানুষটি স্বাধীনচেতা। আর আপনাকেও গ্রহণ করতে ইচ্ছুক।


আরও পড়ুন: অরগ্যাজম-এর সুখ বাড়াতে পারে এই পাঁচটি কথা, সঙ্গীকে কখনও বিছানায় বলেছেন?


অস্বাভাবিক আচরণ করলে: অনেকেই আছেন যারা কথাই নয় আচরণে বোঝান। অস্বাভাবিক আচরণ দেখলে নতুন জীবন শুরুর আগে দুবার ভেবে দেখুন।


সঙ্গীর অনুভূত যাই হোক না কেনও, আপনি কাউকে মিথ্যে বলে কিংবা সত্য গোপন করে ঠকাননি। তাই স্বীকারোক্তির ফলাফল যাই হোক না কেন, কোনও রকম আপনার অপরাধ বোধ থাকা উচিত নয়। আর সব কিছুর পরও যদি সম্পর্ক হয়, তাহলে বুঝতে আপনার সম্পর্ক মজবুতই হতে চলেছে।