ওয়েব ডেস্ক : প্রত্যেক মানুষের শরীরে যেমন প্রোটিনের প্রয়োজন আছে, তেমনি প্রয়োজনীয় আয়রনও। কিন্তু, অনেকেই বুঝতে পারেন না, শরীরে আয়রনের ঘাটতি রয়েছে কতটা পরিমাণে। বিশেষ করে মহিলারা। কিন্তু, কীভাবে বুঝবেন আপনার শরীরে আয়রনের ঘাটতি রয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বেশ কিছুদিন ধরে পিরিয়ডের মাত্রা আগের তুলনায় বেড়ে যায়, তাহলে সাবধান। জানা যাচ্ছে, পর পর একধিক মাস জুড়ে যদি পিরিয়ডের সময় ‘হেভি ব্লিডিং’ হয়, তাহলে আপনার শরীরে আয়রনের মাত্রা কম থাকতে পারে। আর সেই কারণে সামুদ্রিক মাছ, বিনস, টোফু, কুমড়ো খান বেশি করে।


বেশ কিছুদিন ধরে যদি ক্লান্ত এবং নিস্তেজ মনে হয়, তাহলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি রয়েছে বলে ধরে নিতে হবে। শরীরে আয়রনের মাত্র কম থাকলেও আপনি ক্রমশ নিস্তেজ হয়ে পড়বেন। সব সময় ক্লান্ত লাগবে। সেক্ষেত্রে চিকিত্সকের কাছে যান এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কতটা রয়েছে, সেটা পরীক্ষা করে নিন।


দিনের পর দিন যদি ফ্যাকাশে লাগে আপনাকে দেখতে, তাহলে বুঝতে হবে আপনার শরীরে আয়রনের ঘাটতি রয়েছে। শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা সঠিক থাকলে আপনাকে কখনও ফ্যাকাশে লাগবে না উল্টে আপনার আপনাকে অনেকটাই গ্ল্যামারাস লাগবে। শুষ্ক হবে না ত্বক। বরং, গোলাপী আভা ছড়াবে আপনার শরীর থেকে।


যদি অত্যধিক পরিমাণে চুল পড়ে, তাহলে শরীরে আয়রনের অভাব রয়েছে বলে ধরে নিতে হবে। শরীরে আয়রনের অভাব হলে, সঠিক মাত্রায় অক্সিজেন চলাচল হয় না শরীর জুড়ে। তার ফলেই চুল পড়তে শুরু করে আরও বেশি করে।