নিজস্ব প্রতিবেদন: শুরুটা করেছিলেন মার্কিন সঙ্গীত জগতের বিপনন বা মার্কেটিংয়ের সঙ্গে যুক্ত দুই কার্যনির্বাহী কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা জামিলা থমাস এবং ব্রিয়েনা অ্যাজিম্যাং। জর্জ ফ্লয়েডের হত্যার প্রতিবাদে মঙ্গলবার নিজেদের কাজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় #blackouttuesday ট্যাগ ব্যবহার করে সঙ্গে একটা নিরেট কালো চৌকো আকৃতির ছবি পোস্ট করে সকলকে জানিয়েছিলেন নিজেদের মতামত। মুহূর্তের মধ্যে তাঁদের দু’জনের এই অভিনব প্রতিবাদ ভঙ্গি টুইটার, ইনস্টাগ্রাম-সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রতিবাদের সাংকেতিক ভাষা হয়ে ওঠে।



COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

#blacklivesmatter-এই হ্যাসট্যাগের সঙ্গে আমেরিকায় দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা বর্ণবিদ্বেষের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিচ্ছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে #blackouttuesday বা #blacklivesmatter হ্যাসট্যাগের সঙ্গে কালো চৌকো আকৃতির ছবি পোস্ট করে জর্জ ফ্লয়েডের হত্যার প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন দেশ-বিদেশের অগনিত মানুষ।



কৃষ্ণাঙ্গ নিরস্ত্র ফ্লয়েডকে হত্যাই করা হয়েছে। মেডিক্যাল পরীক্ষার রিপোর্টে মিলেছে তার প্রমাণ। জর্জ ফ্লয়েড হত্যার বিচারের দাবিতে একজোট হয়েছে আমেরিকা-সহ গোটা বিশ্ব। বিক্ষোভ রুখতে গিয়ে বেশ বেগ পেতে হয়েছে মার্কিন প্রশাসনকেও। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকেও আন্ডারগ্রাউন্ড বাঙ্কারে কাটাতে হয়েছে ‘অজানা আশঙ্কায়’! প্রতিবাদ জমায়েতে কেঁপে উঠেছে হোয়াইট হাউসও।



আরও পড়ুন: শ্বাসরুদ্ধ হয়েই ফ্লয়েডের মৃত্যু, বিক্ষোভে অক্সিজেন জোগালো ময়নাতদন্তের রিপোর্ট


জামিলা থমাস এবং ব্রিয়েনা অ্যাজিম্যাং-এর শুরু করা সেই প্রতিবাদে #blackouttuesday বা #blacklivesmatter হ্যাসট্যাগ আর কালো ছবি পোস্ট করে সামিল হয়েছেন লেডি গাগা, বিয়ন্সে, গ্যাল গ্যাডো, এলটন জন, রিহানা বা জর্জ ক্লুনির মতো প্রথম সারির মার্কিন সেলিব্রিটিরা। বর্ণবিদ্বেষকে আমেরিকার সব চেয়ে ‘ভয়ঙ্কর মহামারী’ বলে উল্লেখ করেছেন ক্লুনি।