নিজস্ব প্রতিবেদন: গরম পড়তে না পড়তেই রোদের তেজ চড়চড় করে বাড়তে শুরু করেছে। এই গরমে ত্বককে রক্ষা করতে আর চেহারার সৌন্দর্য ধরে রাখতে চুল আর ত্বকের সঠিক যত্ন নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। মাত্রাতিরিক্ত দূষণের ফলে চুল আর ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি হয়। বাজার চলতি নানা রকমের সৌন্দর্যবর্ধক কসমেটিক্স, ক্রিম বা লোশন ত্বকের বাইরের জেল্লা বাড়ালেও প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাব থেকেই যায়। তাছাড়া, বাজারে উপলব্ধ বেশির ভাগ কসমেটিক্স ক্ষতিকর রাসায়নিক যুক্ত। ফলে এই সব পণ্যের নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের ক্ষতি হয়েই চলেছে। তাই ক্ষতিকর রাসায়নিক যুক্ত কসমেটিক্স নয়, নিজেকে আরও সুন্দর করে তুলুন ৭টি ভেষজ তেলের নিয়মিত ব্যবহারে। আসুন এ বিষয়ে সবিস্তারে জেনে নেওয়া যাক...


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১) পা বা পায়ের গোড়ালি ফাটার সমস্যায় অনেকেই সারা বছর ভোগেন। ফাটা গোড়ালি, রুক্ষ ত্বকের এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। দুর্দান্ত ফল পাওয়া যায়।


২) যাঁদের তৈলাক্ত ত্বক, তাঁদের ব্রণ, ফুসকুড়ির সমস্যা লেগেই থাকে। টি ট্রি অয়েল বা চা গাছের তেল এই সমস্যা সহজেই দূর করে।


৩) মাত্রাতিরিক্ত দূষণের ফলে চুলের মারাত্মক ক্ষতি হয়। এর ফলে চুল রুক্ষ হয়ে যাওয়া, ঝরে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়। এই ধরনের সমস্যায় হিবিসকাস অয়েল ব্যবহার করে দেখুন। এই তেল চুল ঝরার সমস্যা দূর করার সঙ্গে সঙ্গে নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।


আরও পড়ুন: এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি চা পাতা! ১০০ গ্রামের দাম ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা!


৪) তিসির তেল শরীরকে ডিটক্স করে বিপাকীয় (মেটাবলিজম) হার নিয়ন্ত্রণে রাখে। তিসির তেল ব্যবহার করলে শরীরের আয়তন ও মাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।


৫) আমন্ড অয়েলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেল (খনিজ) যা আপনার নখ এবং বহিঃত্বকের (কিউটিকল) আর্দ্রতা বজায় রাখে।


৬) ক্যাস্টর অয়েল ভ্রু এবং চোখের পাতায় লাগালে ভাল ফল পাওয়া যায়। চোখের পাতা এবং ভ্রু ঘন হয়। তাছাড়া চুলের ঘনত্ব বাড়াতেও সাহায্য করে এই তেল।