একজনের বয়স ২৩, একজনের ২২। আর একজনের ২৪। সবাই একবাক্যে স্বীকার করে নিল কুড়ির কোঠা পেরনোর আগেই তারা ওয়ান নাইট স্ট্যান্ডসের অভিজ্ঞতা ঝুলিতে পুরেছে। দুজন জানাল তাদের বয়স তখন ১৭, আরেকজনের অবশ্য তখন ২০ ছুঁইছুঁই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তাদের কেউ বিদেশে ঘুরতে গিয়ে রাত কাটিয়েছেন অপরিচিত সঙ্গিনীর সঙ্গে। কেউ আবার কলেজে রোজ দেখা ওই সুন্দরী তন্বীর সঙ্গে ছুটির সময় ফাঁকা হস্টেলে। কেউ আবার বাড়িতেই অভিভাবকদের অনুপস্থিতিতে হঠাত্ পাওয়া সুযোগের সদ্ব্যবহার করে।


কিন্তু, কী বললেন তাঁরা সবাই? কেমন ছিল সে অভিজ্ঞতা?



“থ্রিলিং। এক্সসাইটিং। ব্রিলিয়ান্ট।“ তিনজনের মুখ দিয়ে প্রথমেই বেরিয়ে এল এই এক প্রতিক্রিয়া। তবে প্রত্যেকেই জানালেন, সেই একরাতের সঙ্গিনীর সঙ্গে পরবর্তীকালে তাঁরা কেউই আর কোনও যোগাযোগ করেননি, এমনকী রাখেনওনি।


তাঁদের সেই সঙ্গিনীদের কেউ হয়তো ভিনদেশে থাকেন। চেষ্টা করেননি সঙ্গিনীর ঠিকানা জোগাড়ের। কেউ যতটা সম্ভব সেই মেয়েটিকে এড়িয়ে গেছেন কলেজে ক্যাম্পাসে। মুখোমুখি পড়লেই অস্বস্তি বেড়েছে বই কমেনি। তাই নো টেক্সট, নো ফোন কল।


কিছুটা মজা, কিছুটা উত্তেজনার বশেই সেদিন তাঁরা ওয়ান নাইট স্ট্যান্ডের খাতায় নাম তুলেছিলেন। কিন্তু পরবর্তীকালে এক একজনের উপলব্ধি এক একরকম। অবসরে কেউ হয়তো ঘুরপাক খেয়েছেন সেদিনের সেই যৌন ফ্যান্টাসিতে। কেউ আবার মনে মনে আক্ষেপও করেছেন।