ওয়েব ডেস্ক: আমার পরিচয় আমার নাম। আমার পরিচয় আমার সামাজিক প্রতিপত্তি। আমার পরিচয় আমার কর্ম। আমার পরিচয় আমার জাতি। আমার পরিচয় আমার কর্ম। গ্রাম, নগর, শহর, জেলা, রাজ্য, দেশ, বিশ্ব, মহাকাশ- 'আমি বিশ্ব নাগরিক'। স্যার চার্লস চ্যাপলিনের 'বিশ্ব নাগরিকত্ব' স্বীকার করি আর না করি, পৃথিবীটাকে বড় করে দেখতে পারলে এটাই মানুষের পরিচয়। আমার, আপনার, আমাদের সবার পরিচয়কে সার্বজনীন করা যায় মাত্র একটি শব্দেই। হ্যাঁ, মাত্র একটা শব্দই গোটা প্রতিটি মানুষ হয়ে ওঠেন বিশ্বজনীন। 'প্রকৃতি'।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সৃষ্টি আর ধ্বংস, 'আবার বৃষ্টি'। সৃষ্টির বৃষ্টি। মানুষের স্বভাবজাত প্রবৃত্তিতে রাগ, ক্ষোভ, মোহ, মায়া, লোভ, হিংসা, প্রেম সারা পৃথিবী জুড়ে নতুন নতুন আঙ্গিকে আবির্ভূত। মানব সৃষ্টির আদি ইতিহাসের ওই গল্পটাতেও ছিল লোভ। আদম ও ইভের এক আপেলের গল্প। বিবর্তনের ইতিহাসে মানুষ মানুষই হত না যদি না থাকতেন 'বাঁদর'। লেজটা কেটে বাদ দিলেও থেকে যায় 'অ্যাপেনডিক্স'। পায়ের আঙুল গুলো ছোট হয়ে যায় গাছে না ওঠার অভ্যাসে। তথাকথিত ভদ্র সমাজে যা যা মানায় না, তাই তাই তো আদিম মানবরা করতেন। গায়ে জামা ছিল না। ছিল না, 'চলমান বাড়ি'- গাড়ি। গাছের বাঁকলটা না এলে তো বুঝতেই পারতাম না লজ্জা কী? আদিম সাম্যবাদ থেকে সামন্ততন্ত্র থেকে পুঁজিবাদ, সামাজিক-রাজনৈতিক-আর্থিক ও সাংস্কৃতিক সমাজের বিবর্তনে মানুষের মধ্যেকার প্যাশন, মত্ততায় পরিবর্তিত। কর্পোরেটের চাপিয়ে দেওয়া চাপে, চাপ নিতে নিতে সহবাস করতে হয় টার্গেটের সঙ্গে। যদি একটু ভাবা যায় নিজেকে প্রকৃতি, জীবনটাই বদলে যায়। ভাবনা বদলান, দেখুন ভিডিও-