পার্থ প্রতিম চন্দ্র: বিশ্বে ইংরেজি বানান নাকি সবচেয়ে বেশি ভুল করেন চিনের লোকেরাই। সম্প্রতি এমন এক রিসার্চ রিপোর্টের পর শুরু হয় এর কারণ জানার। ২০০৮ বেজিং অলিম্পিকের পর ব্যাপারটা অনেকটা সামনে আসে। দর্শক, সাংবাদিকরা অনেকেই বলেন চিনাদের ইংরেজি বেশ খারাপ। বিশ্বের প্রায় সর্বত্রই চিনের লোকেদের দেখা যায়। তাদের সঙ্গে কথা বলেও দেখা যায় উচ্চশিক্ষিত চিনা ব্যক্তিরাও ইংরেজিতে ঠিক সাবলিল নন। কিন্তু কেন?এর কারণগুলো খুঁজতে বসে অনেকে অনেক কথা বলেন। সেগুলি এক নজরে--


আরও পড়ুন- নকল হইতে সাবধান! চিনা জাল কন্ডোমে ভরে যাচ্ছে ভারতের বাজার


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১) মান্দারিনকে খুব গুরত্ব দিতে গিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থায় ইংরেজিকে অবহেলা করা হয়েছে দীর্ঘদিন। চিনা সরকার একটা মান্দারিনকে এত গুরুত্ব দেয়, যে ছাত্রছাত্রীদের বোঝানো হয় মান্দারিনকেই দুনিয়ার সেরা ভাষায় পরিণত করতে হবে। ফলে ইংরেজিকে অবহেলা করা হয় একটা বড় সময় ধরে। যখন ইংরেজিকে গুরত্ব দেওয়া শুরু হল তখন চিনে ভাল ইংরেজি শিক্ষকের অভাব দেখা দিল।


আরও পড়ুন- মাত্র এক টাকায় সবচেয়ে সস্তার চিনা স্মার্টফোন


২) চিনা ভাষায় আর্টিকেল, প্রোনাউন, জেন্ডার, ভার্ভ ইনফিলেকশন, পারফেক্ট টেন্স-এর কোনও অস্তিত্ব নেই। কিন্তু ইংরেজি শিখতে হলে এই বিষয়গুলি খুব গুরুত্বপূর্ণ।



৩) চিনের লোকেরা ইংরেজি শিখতে গিয়ে সবচেয়ে মুশকিলে পড়েন শুনতে গিয়ে। ইংরেজি ব্যাকারণটাও খুব খারাপ চিনাদের।


৪) চিনার সংস্কৃতি, জীবনযাত্রায় ইংরেজি ভাষার ব্যবহার একেবারে কম। এই যেমন আমাদের এখানো দোকান, শপিং মলে,বাসে ইংরেজি শব্দ, বাক্যের খুব ব্যবহার হয়। কিন্তু চিনের সর্বত্র শুধু মান্দারিন আর মান্দারিন। ইংরেজি কোথাও নেই। ফলে ইংরেজি শিখতে  বেগ পেতে হয়।



৫) তা ছাড়া ইংরেজির সঙ্গে মান্দারিন ভাষার ফারাকটা অনেক। সবচেয়ে বড় ফারাক বানানে। "Through" is pronounced "throo." But "rough" is not pronounced "roo." The spellings and grammar are tricky to navigate when one is learning for the first time & it tends to be more so if one is older.


আরও পড়ুন- ১৭ মাস ধরে গর্ভবতী এই চিনা মহিলা!