নিজস্ব প্রতিবেদন: দীপাবলির আবহে ধনতেরাস একটি বিশেষ উৎসব। ধনত্রয়োদশীর দিনটিকেই ধনতেরাস বলা হয়। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আগামী ১৩ নভেম্বরই সেই ধনতেরাস। বিশ্বাস, এ দিন বিশেষ পুজোর আয়োজন করলে যমরাজ এবং মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ মেলে। বলা হয়, এ দিন যমরাজের পুজো করলে অকাল মৃত্যুর আশঙ্কা কমে।


লোকবিশ্বাস, এ দিন সোনা ও রুপোর গয়না বা বাসনপত্র কিনলে ধনদেবতা কুবের যেমন প্রসন্ন হন, তেমনই খুশি হন স্বয়ং মা লক্ষ্মী। সব মিলিয়ে দেবদেবীর আশীর্বাদে গৃহস্থের রোগব্যাধিও দূর হয়। এ দিন বিশেষ পুজো করলে লক্ষ্মী এবং গণেশ প্রসন্ন হন। যে কোনও রকম সমস্যা থেকে মুক্ত হন গৃহস্থ।


মনে করা হয়, ধনতেরাসের দিনটিতেই সমুদ্রমন্থনে আর্বিভাব ঘটেছিল মা লক্ষ্মীর। তাই এ দিন লক্ষ্মীর পুজো করলে তাঁর শুভেচ্ছায় সমৃদ্ধ হয়ে ওঠেন গৃহস্থ। আর যে বাড়িতে লক্ষ্মী আসেন, সেখানে গণেশ এবং কুবেরও আসেন বলে মনে করা হয়।


সন্ধিপুজোর মতো ধনতেরসেরও একটি বিশেষ সময়-পর্ব থাকে। মনে করা হয়, সেই পর্বটিই সব চেয়ে উৎকৃষ্ট। এ বার যেমন ১৩ নভেম্বরে বিকেল ৫টা ২৮ মিনিট থেকে এই লগ্ন শুরু হয়ে শেষ হবে ৮:০৭ মিনিটে। এই সময়ের মধ্যেই সোনা কেনা শুভ বলে মত বিভিন্ন শাস্ত্রবিদের। তবে পুজোর জন্য সব চেয়ে শুভ সময় হল সন্ধ্যে বেলা। এই আধঘণ্টাতেই পুজো সারতে পারলে ভালো। সেই পবিত্রলগ্নে আরাধনা করলে ভক্তের ওপর প্রসন্ন হন দেবী। 


আরও পড়ুন: করোনার দিনগুলিতে প্রেম; কমেছে বিচ্ছেদ, বেড়েছে মিউচুয়াল ফিলিংস