ওয়েব ডেস্ক: এখন খবরের শিরোনামে শুধুই মাউন্ট এভারেস্ট। আনন্দের মাঝেও বিষাদের ছায়া। একদিকে যেমন বাঙালি পর্বতারোহীদের হিমালয় জয়, তেমন অন্যদিকে একের পর এক বাঙালি অভিযাত্রীর শৃঙ্গের কাছেই মৃত্যু। মাঝে মাঝেই খবর আসছে দেহ খুঁজে পাওয়ার। মৃত্যুর বিষাদ ঢেকে দিচ্ছে সমস্ত আনন্দকে। তাই মাউন্ট এভারেস্ট সম্পর্কে জেনে নিন এমন ১০টি তথ্য, যা আপনি প্রথমবার জানলেন-


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১) মাউন্ট এভারেস্টের একটা নাম নয়, বিভিন্ন দেশের মানুষ বিভিন্ন নামে ডাকে এভারেস্টকে। যেমন নেপালিরা একে 'সাগরমাথা' বা 'গডেস অফ দ্য স্কাই' নামে ডাকে। আবার তিব্বতিরা ডাকে 'চোমোলুংমা' বা 'মাদার গডেস অফ দ্য ইউনিভার্স' নামে ডাকে।


২) ২০১১ সালে পর্বতারোহী কেন্টন কুল প্রথমবার শৃঙ্গ থেকে ট্যুইট করেছিলেন। তার মানে সামিটের সময় আপনি ট্যুইট করতে পারবেন।


৩) গুগলের মানচিত্রে মাউন্ট এভারেস্টের ছবি দেওয়ার জন্য ১২দিন ধরে ছবি তুলেছিলেন গুগলের একটা দল।


৪) হিমালয়ের শৃঙ্গে চড়তে গেলে আপনাকে 'মাউন্টেন স্পাইডারের' কবলে পড়তেই হবে। কোনওভাবেই এদের হাত থেকে এড়িয়ে যেতে পারবেন না। ৬,৭০০ মিটার ওপরেও এই মাকড়সাগুলোকে দেখা যায়।


৫) ১৮৮৭ সালে ব্রিটিশ সার্ভেয়র অফ ইন্ডিয়া অ্যান্ড্রু ওয়া মাউন্ট এভারেস্টের নামকরণ করেছিলেন।


৬) হিমালয়ের ৮০০০ মিটার ওপর থেকে তাকে 'ডেথ জোন' বলা হয়। ওই জায়গায় বেশিরভাগ মানুষ ফ্রস্ট বাইট, সঠিক গাইডেন্স না থাকা, পাহাড়ে অসুস্থতা, অক্সিজেনের অভাব প্রভৃতি কারণে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এমনকি এর ফলে মৃত্যুও ঘটে।


৭) মাউন্ট এভারেস্টে চড়তে পর্বতারোহীদের ৩০ হাজার ডলারেরও বেশি টাকা খরচ হয়।


৮) এভারেস্টের শৃঙ্গে প্রচুর পরিমানে বর্জ্য পদার্থ দেখা যায়। বিয়ারের ক্যান থেকে শুরু করে অক্সিজেনের বোতল এবং আরও অনেক কিছু। তাই একে বিশ্বের সবথেকে নোংরা পর্বত বলা হয়।


৯) সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, প্রতি ১০জনের মধ্যে ১ জন ব্যক্তি সামিটের সময় মারা যান।


১০) ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ হিমালয়ে চড়ার চেষ্টা করেছেন। চার মধ্যে ২ হাজার মানুষ সফল হয়েছেন।