নিজস্ব প্রতিবেদন: আর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই, শেষ চেষ্টাতেও অপারগ। ১৩৬ জন এখনও নিঁখোজ। কিন্তু, চাই চাই কাদার মধ্যে তাদের বেঁচে থাকা আর সম্ভব নয়। উত্তরাখণ্ড চামোলি বিপর্যয়ে নিখোঁজদের মৃত ঘোষণা করল সরকার। উদ্ধারকার্যের শুরুতেই বলা হয়েছিল যত সময় যাবে শ্রমিকদের তত বেঁচে থাকার আশা ক্ষীণ হয়ে আসবে। সেই মোতাবেক দ্রুত চলছিল উদ্ধারকার্য। কিন্তু অবরূদ্ধ টানেলে কাদা কেটে বের করে উদ্ধারকার্য চালানো ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠেছিল। কিন্তু তা সত্ত্বেও দিন ভোর চলে উদ্ধারকাজ। এখনও পর্যন্ত ৬০ জনের দেহ খুঁজে পাওয়া গিয়েছে।     


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



সপ্তাহ দুয়েক আগে, হিমবাহ ভেঙে বন্যা পরিস্থিতি হয়। জলচ্ছাস দেখা যায় অলকনন্দা ও ধৌলিগুরু নদীতে। যার ঝাপটায় ভেঙে যায় পার্শ্ববর্তী এলাকা। জলের তোড়ে ধ্বংস হয়ে যায় জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও পাঁচটি ব্রিজ। ঋষিগঙ্গা  প্রকল্প শেষ হয়ে যায়, পাশাপাশি তপোবন বিষ্ণুনাগ প্রকল্পের বিপুল ক্ষতি হয়। প্রকল্পে কর্মরত শ্রমিকরা ভেসে যায় জলের তোড়ে। 




তাদের উদ্ধার করতে নামে সেনাবাহিনী, বায়ু সেনা, ITBP, স্থানীয় পুলিস।  টানেলে আরও দেহ থাকতে পারে বলে জানিয়েছিল উদ্ধারকারির দল। সে সময়, চোঙ ব্যবহার করে কাদা ভেদ করে ভিতরে ঢুকিয়ে চিৎকার করে জানার চেষ্টা করেছেন ITBP, নৌসেনা, স্থানীয় পুলিস। শ্রমিকদের আর্তনাদ শোনার চেষ্টা করা হয়েছিল।