নিজস্ব প্রতিবেদন: মধ্যপ্রদেশের পর গুজরাটে সংকটে কংগ্রেস। রাজ্যসভার ভোটের আগে ইস্তফা দিলেন সে রাজ্যের ৫ কংগ্রেস বিধায়ক। আগামী ২৬ মার্চ রাজ্যসভার ভোটের আগে বিধায়কদের নিয়ে যাওয়া হয়েছিল জয়পুরে। তা সত্ত্বেও বিধায়কদের ধরে রাখতে পারল না রাহুল গান্ধীর দল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গুজরাট বিধানসভার স্পিকারের কাছে প্রথমে ইস্তফাপত্র দেন ৪ কংগ্রেস বিধায়ক। পরে প্রভীন মারু নামে আর এক বিধায়ক পদত্যাগ করেন। গুজরাটে রাজ্যসভার নির্বাচনে বিজেপি তৃতীয় আসনে প্রার্থী দেওয়ার পর ভাঙনের আশঙ্কা করছিল কংগ্রেস। শনিবার ১৪ জন বিধায়ককে জয়পুরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। ৪ জন বিধায়ক মঙ্গল গাবিত, জেবি কাকড়িয়া, সোমভাই পটেল ও প্রদ্যুমন জাডেজা ছিলেন বেপাত্তা। পরে তাঁরা ইস্তফা দেন। 


বিধায়কদের পদত্যাগের খবর উড়িয়ে দিয়েছেন ভিরজিভাই থুম্মর। তাঁর কথায়, ''দলের কোনও বিধায়ক কেউ ইস্তফা দেননি। গতকাল পর্যন্তও সোমভাই পটেলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে। জেভি কাকড়িয়া ও অন্যান্য বিধায়কদের সঙ্গে চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।''    


১৮২ আসনের গুজরাট বিধানসভায় কংগ্রেসের রয়েছে ৭৩ ও বিজেপির ১০৩ জন বিধায়ক। ২টি আসন রয়েছে ভারতীয় আদিবাসী পার্টির। ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির রয়েছে ১ আসন। রাজ্যসভায় জেতার জন্য দরকার ৩৭টি ভোট। রাজ্যসভা থেকে খালি হয়েছে ৪টি আসন। বিজেপি ও কংগ্রেসের কাছে দুটি আসন জেতার সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে গুজরাট থেকে বিজেপির সাংসদ ২ জন। কংগ্রেসের রয়েছেন একজন। 


আরও পড়ুন- কাউন্টডাউন শুরু কমলনাথের, সোমবার মধ্যপ্রদেশে আস্থা ভোট করানোর নির্দেশ রাজ্যপালের