নির্বাচন কমিশনের চ্যালেঞ্জ `অ্যাকসেপ্টেড`, জানাল এনসিপি, সাড়া দিল মোট ৮
নির্বাচন কমিশনের `ইভিএম হ্যাক করে দেখাও` চ্যালেঞ্জে সাড়া দিল 8টি দল আর সাগ্রহে এই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করল শুধুমাত্র শরদ পাওযারের এনসিপি। লাগাতার ইভিএম জালিয়াতির অভিযোগের মুখে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। নাসিম জৈদির নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দলগুলিকে জানিয়ে দিয়েছে, পারলে আগামী ৩রা জুন তারা নির্বাচন কমিশনের সামনে এসে ইভিএম `ট্যাম্পার` বা `হ্যাক` করে দেখাক। এই চ্যালেঞ্জে অংশ নেওয়ার জন্য চূড়ান্ত সময়সীমা ছিল আজ অর্থাত্ ২৬শে জুন বিকাল ৫টা পর্যন্ত। এরমধ্যে ৮টি দল প্রতিক্রিয়া দিলেও কেবলমাত্র এনসিপি জানিয়েছে যে, তারা তিন জন প্রতিনিধিকে পাঠাবে চ্যালেঞ্জের আসরে। উল্লেখযোগ্যভাবে সবচেয়ে বেশি মুখর হলেও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আম আদমি পার্টি এই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেনি বলে খবর নির্বাচন কমিশন সূত্রে। দেশের সাতটি স্বীকৃত জাতীয় রাজনৈতিক দল এবং ৪৯টি রাজ্য দল এতে অংশগ্রহণ করার জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত।
ওয়েব ডেস্ক: নির্বাচন কমিশনের 'ইভিএম হ্যাক করে দেখাও' চ্যালেঞ্জে সাড়া দিল 8টি দল আর সাগ্রহে এই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করল শুধুমাত্র শরদ পাওযারের এনসিপি। লাগাতার ইভিএম জালিয়াতির অভিযোগের মুখে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। নাসিম জৈদির নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দলগুলিকে জানিয়ে দিয়েছে, পারলে আগামী ৩রা জুন তারা নির্বাচন কমিশনের সামনে এসে ইভিএম 'ট্যাম্পার' বা 'হ্যাক' করে দেখাক। এই চ্যালেঞ্জে অংশ নেওয়ার জন্য চূড়ান্ত সময়সীমা ছিল আজ অর্থাত্ ২৬শে জুন বিকাল ৫টা পর্যন্ত। এরমধ্যে ৮টি দল প্রতিক্রিয়া দিলেও কেবলমাত্র এনসিপি জানিয়েছে যে, তারা তিন জন প্রতিনিধিকে পাঠাবে চ্যালেঞ্জের আসরে। উল্লেখযোগ্যভাবে সবচেয়ে বেশি মুখর হলেও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আম আদমি পার্টি এই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেনি বলে খবর নির্বাচন কমিশন সূত্রে। দেশের সাতটি স্বীকৃত জাতীয় রাজনৈতিক দল এবং ৪৯টি রাজ্য দল এতে অংশগ্রহণ করার জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত।
প্রসঙ্গত, সদ্য শেষ হওয়া উত্তরপ্রদেশ নির্বাচন থেকে দিল্লির সিভিক পোল, প্রতিটি ক্ষেত্রেই বিজেপির একক সংখ্যাগড়িষ্ঠতা। তারপরই ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনকে তুলধোনা করে আম আদমি পার্টি। তাদের এই অভিযোগকে সমর্থন জানিয়েছে আরও কয়েকটি বিজেপি বিরোধী দল। বার বার এই অভিযোগের সামনে দাঁড়িয়ে অবশেষে কমিশনের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলগুলিকে চ্যালেঞ্জ জানানো হয়, ২০০২ সালের পর থেকে ব্যবহৃত ইভিএমের কোনওটিতে কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে দায় নেবে তারা। (আও পড়ুন- অন্যসব দেশের থেকে ভারতীয় ইভিএম কোথায় আলাদা?)