নিজস্ব প্রতিবেদন : রাতারাতি লাখপতি। রোজকার মতোই তিনি সমুদ্রে গিয়েছিলেন মাছ ধরতে। স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি হয়তো, দিনটা তাঁর জন্য এতটা পয়া হতে চলেছে! জালে এমন একটি মাছ উঠল যা কিনা রাতারাতি ওই মত্সজীবীকে লাখপতি করে দিল। মাছের ওজন ১০৭ কেজি। আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেলেন সেই মত্সজীবী। ওড়িশার চাঁদবালি এলাকায় এই মাছের খবর প্রচার হওয়ার পর থেকে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। স্থানীয় মানুষজন তো বটেই, দূরদূরান্ত থেকেও লোকজন আসছেন সেই ১০৭ কেজির বিরাটাকার মাছ দেখতে। রোজের মতো এদিনও দামরা সমুদ্রতট থেকে মাছ ধরতে বেরিয়েছিলেন স্থানীয় মত্সজীবীরা। এত বড় মাছ জালে পড়ার পর প্রথমে চমকে উঠেছিলেন মত্সজীবীরা। সেই বিরল প্রজাতির মাছের দাম শুনে চোখ কপালে ওঠে মত্সজীবীদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  মোদীকে ‘ভারতের জনক’ না মানলে তাঁকে ভারতীয় বলা হবে না, নিদান কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর



প্রতি কেজি মাছের দাম সাত হাজার টাকা। চেন্নাইয়ের একটি ওষুধপ্রস্তুতকারক সংস্থা সেই মত্সজীবীর থেকে সাড়ে সাত লাখ টাকায় সেই মাছ কিনে নিয়েছে। জানা গিয়েছে, বহুদিন পর ওই অঞ্চল থেকে এত বড় মাছ জেলেদের জালে ধরা পড়েছে। এই মাছটিকে ড্রোন সাগর বলা হয়ে থাকে। এদিন নিরুপমা- নামক ট্রলার থেকে এই মাছটিকে জালে ধরে মত্সজীবীরা। এর আগে ঘোল প্রজাতির একটি মাছ এমন চড়া দামে বিক্রি হয়েছিল। সেবার সাড়ে পাঁচ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছিল সেই মাছ। ঘোল প্রজাতির মাছের চামড়া ওষুধ তৈরির কাজে লাগে। এছাড়া কসমেটিক সার্জারিতেও কাজে লাগে এই প্রজাতির মাছের চামড়া। ঘোল প্রজাতির মাছের চামড়া থেকে কোলাজম পাওয়া যায় যা কি না দামি কসমেটিকস প্রোডাক্ট তৈরিতে কাজে লাগে। সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, হং কংয়ের মতো দেশে এই বিরল প্রজাতির মাছ পাঠানো হয়।