করোনায় আরও এক মৃত্যু, কর্ণাটক, দিল্লির পর এবার মহারাষ্ট্রে
আরও এক জনের মৃত্যু হল নোভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্তে। এ নিয়ে দেশে ৩ জনের মৃত্যু হল। জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্রের হাসপাতালে চিকিত্সাধীন ছিলেন ওই ব্যক্তি। এএনআই সংবাদ সংস্থা জানাচ্ছে, মুম্বইয়ের কাসতুরবা হাসপাতালে মৃত্যু হয় ওই ব্যক্তির। বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর।
নিজস্ব প্রতিবেদন: আরও এক জনের মৃত্যু হল নোভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্তে। এ নিয়ে দেশে ৩ জনের মৃত্যু হল। জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্রের হাসপাতালে চিকিত্সাধীন ছিলেন ওই ব্যক্তি। এএনআই সংবাদ সংস্থা জানাচ্ছে, মুম্বইয়ের কাসতুরবা হাসপাতালে মৃত্যু হয় ওই ব্যক্তির। বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর। গত বৃহস্পতিবার প্রথম মৃত্যুর খবর আসে কর্ণাটক থেকে। ওই ব্যক্তির বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। তার এক দিন পরেই পশ্চিম দিল্লিতে করোনা আক্রান্ত ৬৯ বয়সী এক মহিলার মৃত্যুর খবর মেলে।
দেশে এই মুহূর্তে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২৩। কেরলের পর মহারাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। সোমবার উচ্চ পদস্থ কর্তাদের সঙ্গে জরুরী বৈঠকে বসেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। তারপরই সিদ্ধান্ত হয়, হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিদের রাবার স্ট্যাম্প মেরে দেওয়া হবে। করোনা আক্রান্ত বা সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতেই এমন পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলা জানানো হয়। সূত্রের খবর, কয়েক দিন আগে কোয়ারেন্টাইনে থাকা ৭ ব্যক্তির পালিয়ে যাওয়ার খবর আসতেই এমন নজরদারি চালানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন- এবার ‘হোম কোয়ারেন্টাইনে’ থাকা ব্যক্তিদের হাতে স্ট্যাম্প মেরে দেবে মহারাষ্ট্র সরকার
১৪ দিন থাকতে হবে কোয়ারেন্টাইনে। স্ট্যাম্পের কালিও ১৪ দিন পর্যন্তই থাকবে বলে দাবি উদ্ধবের সরকারের। মুখ্যমন্ত্রী জানান, কোভিড-১৯ আক্রান্ত হলে কেউ অপরাধী হয়ে যান না। তাঁকে উপযুক্ত চিকিত্সা এবং মানসিক সাপোর্ট দেওয়া প্রয়োজন। জনগণের স্বার্থেই রাজ্যে প্রয়োগ করা হয়েছে মহামারি আইন। উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গ-সহ বেশ কিছু রাজ্যে ব্রিটিশ আমলের এই আইন বলবত্ করা হয়েছে। মহারাষ্ট্রে ইতিমধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বিধানসভা। বাজেট অধিবেশন এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে।