নিজস্ব প্রতিবেদন: বৌদি-দেওরের প্রেম পৌছাল থানায়। আর এতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে বিহারের ভাগলপুরে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১০ বছর আগে বিহারের ভাগলপুরের এক ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে হয় ঝাড়খণ্ডের এই মহিলার। বিয়ের ৬ বছর পরে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ওই ব্যক্তির। এরপরেই নিজের শিশুকে নিয়ে ঝারখণ্ডে থাকতে শুরু করেন ওই মহিলা। 


ইতিমধ্যে মৃত স্বামীর ভাই এবং ওই মহিলা জড়িয়ে পড়েন প্রণয়ের সম্পর্কে। দুজনে দেখা সাক্ষাত শুরু করেন। ওই মহিলা জানিয়েছেন যে পরিবারের মত নিয়েই নিজের দেওরকে বিয়ে করেন তিনি। মহিলার অভিযোগ তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন তার দেওরের দ্বিতীয় বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এই খবর জানার পরেই তিনি ঝাড়খণ্ড থেকে বিহারে ছুটে যান।


ভাগলপুরের যোগসার পুলিস ষ্টেশনে পৌঁছে ওই মহিলা নিজের অভিযোগ জানান এবং ভয় দেখান যে তিনি তার স্বামীর সঙ্গে মৃত্যু বরণ করবেন। একই সঙ্গে তিনি এও দাবি করেন যে তার স্বামী যেন অন্য কারোর সঙ্গে বিয়ে না করেন। 


আরও পড়ুন: Gujarat Assembly Election: Punjab-র পর Gujarat, নতুন লক্ষ্যে ঝাঁপাচ্ছে AAP


থানায় এই ঘটনা চলাকালিন সেখানে পৌঁছান মহিলার শ্বশুরবাড়ির লোকেরা। তারা সেখানে বৌমার সঙ্গে তাঁদের ছেলের বিয়ে দিতে অস্বিকার করেন। এইপরেই থানার ভেতরে শুরু হয় তুমুল অশান্তি। ওই মহিলা বহুবার দেওরের সঙ্গে তার বিয়ের নথি দেখানোর চেষ্টা করেন এবং আদালতে যাওয়ার হুমকি দেন। 


জানা গেছে যে বান্টি নামের ওই ব্যাক্তি তার বৌদির সঙ্গে থাকতে অস্বিকার করেছে। পুলিস এই ঘটনার সমাধান সূত্র খুঁজে বের করার চেষ্টা করলেও সমস্যার সমাধান হয়নি বলেই জানা গেছে। ওই মহিলার শাশুরি জানিয়েছেন যে তার বড় ছেলের মৃত্যুর পর থেকে বৌমা নিজের বাপের বাড়িতেই থাকেন এবং তাকে বাড়ি ফিরিয়ে আনতে গেলে তিনি ফিরে আসেননি। 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)