ওয়েব ডেস্ক: আকাঙ্ক্ষার মতোই নিজের বাবাকেও ফেসবুকে বাঁচিয়ে রেখেছিল উদয়ন। বাবা বীরেন্দ্র দাসের নামে ফেসবুকে ভুয়ো প্রোফাইল খোলে সে। তারপর সেই প্রোফাইল থেকে নিজের বিভিন্ন পোস্টে নিজেই কমেন্ট দিত। যাতে পরিচিত ও আত্মীয় স্বজনরা মনে করেন উদয়ন ও তার পরিবারের নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে।


আরও পড়ুন- আজ বাঁকুড়া আদালতে সিরিয়াল কিলার উদয়ন দাস


উদয়ন পুলিসকে জানিয়েছে, বাবাকে মারার কোনও ইচ্ছা তার ছিল না। মুক্তি পেতে মাকে খুন করে সে। মায়ের খুন চাপা দিতে বাবাকেও খুন করতে হয়। বাড়িতে সেপটিক ট্যাঙ্ক বানাবে বলে এলাকার রাজমিস্ত্রীদের বাগানে গর্ত খুঁড়ে দিতে বলে। রাজমিস্ত্রিরা প্রথমে রাজি হননি। তখন দ্বিগুণ টাকার লোভ দেখিয়ে তাদের রাজি করানো হয়। রাজমিস্ত্রিরা গর্ত খুঁড়ে গেলে সেখানেই দেহ দুটি পুঁতে ফেলে উদয়ন।


আরও পড়ুন- প্রাক্তন প্রেমিকের হুমকিতে আত্মঘাতী নদিয়ার কিশোরী