নিজস্ব প্রতিবেদন: খাদান কেলেঙ্কারিতে অখিলেশ যাদবের  বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল সিবিআই।  দাবি, ই-টেন্ডারিংকে  বুড়ো আঙুল দেখিয়ে একই দিনে ১৩টি খাদানের  লিজের অনুমোদন দেয় অখিলেশের অফিস। খনি দফতরের দায়িত্বে থাকাকালীন মোট ১৪টি অনুমোদন দেন অখিলেশ । তার ১৩টি দেওয়া হয় ২০১৩ সালে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সিবিআই-র দাবি অখিলেশের দফতরের থেকে অনুমতি পেয়ে ওই দিনই  খনিগুলির লিজ দেন হামিরপুরের জেলাশাসক বি চন্দ্রকলা। বিপাকে পড়া অখিলেশকে ফোন করে পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন মায়াবতী। সমাজবাদী দলের নেতার পাশে দাঁড়িয়েছে কংগ্রেস আর আপও। ২০১৬ সালে এলাহাবাদ হাইকোর্টের নির্দেশে বেআইনি খনির মামলাটি হাতে নেয় সিবিআই। শামলি, কৌসম্বি, ফতেহপুর, দেওরিয়া, সহারানপুর, হামিরপুর ও বালি উত্তোলনের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।       


আরও পড়ুন- মোদী জমানার শেষ অর্থবর্ষের জিডিপি দাঁড়াবে ৭.২ শতাংশ! রিপোর্ট কেন্দ্রের  


সিবিআই সূত্রের খবর, অবৈধ বালি খনন যখন চলছিল, তখন দফতরের দায়িত্বে ছিলেন অখিলেশ। ফলে তাঁর ভূমিকা সন্দেহের ঊর্ধ্বে নয়। আইএএস অফিসার বি চন্দ্রকলা, খনিজ আধিকারিক মইনুদ্দিন, সপার এমএলসি রমেশ মিশ্র ও তাঁর ভাই মামলায় অভিযুক্ত।