নিজস্ব প্রতিবেদন: গত কয়েক দিন ধরে ধারাবাহিকভাবে হিংসার খবর মিলেছে। শুক্রবার মৃত্যু হয় ৩ জনের। বাস পোড়ানো থেকে ভাঙচুর, পুলিসের পাল্টা লাঠিচার্জ-এ নিয়ে উত্তাল দিল্লি-সহ বেশ কিছু শহর। হিংসার খবর মিলতেই সরব হলেন অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন প্রধান আসাউদ্দিন ওয়েইসি। তিনি বলেন, “প্রতিবাদ সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু যে কোনও হিংসার বিরোধিতা করছি। হিংসায় যারা ইন্ধন দিচ্ছে তারা এই আন্দোলনের শত্রু। একমাত্র শান্তিপূর্ণ ভাবেই সফল আন্দোলন হতে পারে।’


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

হিংসার বিরুদ্ধে সরব হন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী স্মৃতি ইরানিও। তিনি বলেন, সিএএ কোনও নাগরিকের নাগরিকত্ব কেড়ে নিচ্ছে না। যারা হিংসায় ইন্ধন দিচ্ছে, রাজ্য সরকার তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিক। উল্লেখ্য,  নয়া নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতায় তুমুল বিক্ষোভ হল দিল্লির জামা মসজিদে। শুক্রবার, নমাজ শেষ হওয়ার পর পরই কয়েক হাজার মানুষ বিক্ষোভ প্রদর্শন শুরু করেন। এই বিক্ষোভের নেতৃত্ব দেন ভীম সেনার প্রধান চন্দ্রশেখর আজ়াদ। বেশ কিছু রাজনৈতিক দলের নেতারও যোগ দিয়েছেন বলে খবর।


আরও পড়ুন- নমাজ শেষে দিল্লির জামা মসজিদে কয়েক হাজার মানুষের বিক্ষোভ, নেতৃত্ব দিল ভীম সেনা



জানা যাচ্ছে, জামা মসজিদের বাইরে পুলিসি নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। দিল্লি পুলিসের তরফে জানানো হয়, জামা মসজিদ চত্বরে বিক্ষোভ প্রদর্শন বেআইনি। তবে কোনও পদক্ষেপ করতে নারাজ দিল্লি পুলিস। সকাল থেকেই জামা মসজিদের সামনে পুলিসি নিরাপত্তা বাড়ানো হয়। সচিত্র পরিচয়পত্র দেখিয়েই তবে জামা মসজিদে প্রবেশ করানো হচ্ছিল। সে সময় বিক্ষোভকারীরাও প্রবেশ করে বলে দাবি পুলিসের। ধর্মীয় স্থানে কড়া পদক্ষেপের পথে হাঁটেনি দিল্লি পুলিস।