নিজস্ব প্রতিবেদন: ভোট হয়েছে গত বুধবার। আর ভোটকেন্দ্রে ইভিএম পৌছল শুক্রবার। তাও আবার নম্বরপ্লেটহীন বাসে। ভোটের পরও ইভিএম কারচুপির অভিযোগ ঘিরে তোলপাড় মধ্যপ্রদেশ। প্রশাসন অভিযোগ ওড়ালেও, বিতর্ক থামেনি। আঁচ ছড়িয়েছে দিল্লিতেও। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভোটপর্ব মিটলেও, মধ্যপ্রদেশে নির্বাচনী উত্তাপ এতটুকু কমেনি। ভোটের দিন ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ উঠেছিল। ভোটের পরেও একই অভিযোগ। মধ্যপ্রদেশে ভোটগ্রহণ হয় গত ২৮ নভেম্বর। হিসেব মত রাতেই সব ইভিএম কালেকশন সেন্টারে পৌছে যাওয়ার কথা। কিন্তু সাগর জেলার খুরাই কেন্দ্রের ইভিএম গন্তব্যে পৌছল দুদিন দেরিতে। কেন্দ্রের প্রার্থী হেভিওয়েট বিজেপি নেতা ও রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ভূপেন্দ্র সিং। স্বাভাবিকভাবেই কারচুপির অভিযোগে সরব বিরোধীরা। তদন্তের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান কংগ্রেস কর্মীরা।


জাতীয় স্তরেও সমালোচনার ঝড় উঠেছে। নির্বাচন কমিশনে নালিশ জানিয়েছে কংগ্রেস। যদিও প্রশাসনের দাবি, বিতর্কিত ইভিএম গুলিতে ভোটগ্রহণ হয়নি। তবে বিতর্ক থামেনি। মধ্যপ্রদেশের সাতনা জেলায় স্ট্রং রুমে এক ব্যক্তির ছবি ভাইরাল হওয়ায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ায় কংগ্রেস এবং বিএসপি কারচুপির অভিযোগে সরব হয়। যদিও জেলা প্রশাসনের দাবি, ভোটের ডিউটিতে থাকা এক কর্মী রিজার্ভ এভিএম রাখতে স্ট্রং রুমে ঢোকেন। সেই ছবি ঘিরেই শোরগোল। এছাড়াও ভোপালের কয়েকটি স্ট্রং রুমে ব্ল্যাকআউট, স্ট্রং রুমের দরজার সিল ভাঙা সহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে। ভোটের পরেও তাই সরগরম মধ্যপ্রদেশ।


আরও পড়ুন- প্রসেনজিতের সঙ্গে প্রেম ছিল? ইঙ্গিতে কি বোঝাতে চাইলেন ঋতুপর্ণা?