নিজস্ব প্রতিবেদন: পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের শেষ ধাপে আজ রাজস্থান ও তেলেঙ্গানায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। ভোটদানের দৌড়ে দুই রাজ্যই প্রায় সমান। তিনটে পর্যন্ত তেলেঙ্গানায় ভোট পড়ল ৫৬.১৭ শতাংশ। অন্যদিকে, রাজস্থানে ভোটদানের হার ৫৯.৪৩ শতাংশ।  কংগ্রেসের কাছে এই দুই রাজ্যই এখন বড় আশার জায়গা। কারণ রাজস্থানে জয়ের আশা দেখেছে রাহুল বিগ্রেড। অন্যদিকে, তেলঙ্গানায় কেসিআরকে ধাক্কা দিতে তারা তৈরি করেছে জনগণের জোট বা প্রজা কুটামি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-৯ জানুয়ারি পর্যন্ত রথযাত্রা নয়, বিজেপির আর্জি খারিজ হাইকোর্টে


** রাজস্থানে সকাল ৯টা পর্যন্ত ৬.১১ শতাংশ ভোট পড়ে।


** হায়দরাবাদের জুবলি হিলসের ১৪৮ নম্বর বুথে ভোট দিলেন অভিনেতা চিরঞ্জীবী।


** সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত তেলঙ্গানায় ১০.১৫ শতাংশ ভোট পড়েছে।


** জোধপুরের ১০৬ নম্বর বুথে কংগ্রেস নেতা অশোক গেহলট ভোট দিলেন।


** রাজস্থানের জালোরের অহর কেন্দ্রে ২৫৩ এবং ২৫৪ বুথে অশান্তি তৈরি ভোটারদের মধ্যে। জানা যাচ্ছে, সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে ভোটগ্রহণ।


** বিকানের কিসামিদেসরে ১৭২ নম্বর বুথে ইভিএম-র যান্ত্রিক ত্রুটি ধর পড়ে। পরে, নতুন ইভিএম এনে ভোটদান শুরু হয়।


সকাল থেকেই রাজস্থান ও তেলেঙ্গানার বহু বুথে ভোটদাতাদের লাইন লক্ষ্য করা গিয়েছে। সাতসকালেই ভোট দিয়েছেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে, রাজ্যবর্ধন রাঠোর। পুজো দিয়ে ভোটের লাইনে দাঁড়িয়েছেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গুলাব চাঁদ কাটারিয়া। অন্যদিকে, হায়দরাবাদে ভোটের লাইনে দেখা গিয়েছে অভিনেতা আল্লু অর্জুন, নাগার্জুনকে। হায়দরাবাদে নগর কালচারাল সেন্টারে এসে ভোট দিলেন সানিয়া মির্জা।




তেলেঙ্গানায় কে চন্দ্রশেখর রাওকে ধাকা দিতে কংগ্রসে জোট তৈরি করেছে। ১১৯ আসনের তেলেঙ্গানা বিধানসভার লড়াইয়ে কংগ্রেসের জোটে রয়েছে তেলুগু দেশম পার্টি, তেলেঙ্গানা জন সমিতি, সিপিআই। ফলে কঠিন লড়াই টিআরএসের সামনে। গত বিধানসভা নির্বাচনে টিডিপির সঙ্গে জোট বেধে ৫টি আসন পেয়েছিল বিজেপি। এবার তা হচ্ছে না। ফলে বিজেপি কী ফল করে সেটাই দেখার। গত বিধানসভায় টিআরএস পেয়েছিল ৬৩ আসন, কংগ্রেস ২১, টিডিপি ১৫ ও অন্যান্যরা ২০টি আসন পায়।




আরও পড়ুন-সেমিফাইনালে আজ নমো-রাগার ভাগ্য নির্ধারণ করবে রাজস্থান-তেলেঙ্গানা


অন্যদিকে, রাজস্থানের ২০০ আসেনর বিধানসভায় ভোটগ্রহণ হচ্ছে ১৯৯ আসনে। ভোটের লড়াইয়ে রয়েছেন ২০০০ প্রার্থী। কংগ্রেস ও বিজেপি-দুই দলই এবার সেখানে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জর্জরিত। ফলে বসুন্ধরার পক্ষে কঠিন লড়াই সেখানে।


শুক্রবার ভোটগ্রহণ শুরু হতেই জয়পুরের বিভিন্ন বুথ থেকে ইভিএম খারাপ হবওয়ার খবর আসতে থাকে। পরে সিভিল লাইনস, কিষাণপোল, জোতওয়াড়া, চাকসুতে ইভিএম বদল করে ভোটগ্রহণ শুরু হয়।