নিজস্ব প্রতিবেদন- বিভিন্ন এলাকায় লুকিয়ে রয়েছে রোহিঙ্গারা। দেশের মধ্যে সক্রিয় জঙ্গি সংগঠনগুলির জন্য তারাই অর্থ সংগ্রহ করছ। অনেকদিন ধরেই এই তথ্য যাচাই করছিল Anti Terrorist Squad. আর এবার তাই মাঠে নেমে রোহিঙ্গাদের ধরপাকড় শুরু হল। উত্তরপ্রদেশের একাধিক জায়গায় বুধবার সকাল থেকেই চিরুনি তল্লাশি শুরু করল ATS. রোহিঙ্গাদের খুঁজে বের করতে গলি, বস্তি কিছুই বাদ দেওয়া হল না। খলিলাবাদ, আলিগড়ের একাধিক এলাকায় তল্লাশি চলল। বেশ কয়েকজনকে সন্দেহের বশে আটকও করা হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

Terror Funding-এর জন্য নেটওয়ার্ক চালায় রোহিঙ্গারা। উত্তরপ্রদেশে রোহিঙ্গাদের একটি দল জঙ্গি সংগঠনগুলির জন্য টাকা তুলছে বলে খবর পেয়েছিল Anti Terrorist Squad. আর তাই এদিন রোহিঙ্গাদের খুঁজে বের করতে তল্লাশি চলে। জানা যাচ্ছে, ১২ জনকে আটক করেছে এটিএস। তাদের কাছে খবর ছিল, জাল কাগজপত্র নিয়ে বহুদিন ধরেই উত্তরপ্রদেশের একাধিক জায়গায় লুকিয়ে রয়েছে রোহিঙ্গারা। গোয়েন্দা সূত্র থেকে খবর পেয়ে নির্দিষ্ট করেকটি এলাকাতেই তল্লাশি চালায় এটিএস। আব্দুল মান্নান নামের একজনকে খলিলাবাদ থেকে আটক করা হয়। এর পর আরও ১১ জনকে আটক করেছেন এটিএস কর্তারা।


আরও পড়ুন-  ''আমাকে বিষ খাইয়ে মারার চেষ্টা করেছে'', ISRO-র বিজ্ঞানীর বিস্ফোরক দাবি


আব্দুল মান্নান নামের সেই ব্যক্তি জাল পাসপোর্ট বানিয়ে দেয় বলে খবর পেয়েছিল পুলিস। এর পরই তাঁকে ধরার জন্য জাল পাতা হয়। আব্দুল মান্নান মারফত কিছুদিন আগে একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে দেড় কোটি টাকার লেনদেন হয়। কীসের জন্য সেই লেনদেন হয়েছিল তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। ডিসেম্বর মাসে গোরক্ষপুরের একটি মোবাইলের দোকানে হানা দিয়েছিল এটিএস। সেখান থেকেও টেরর ফান্ডিং হত বলে খবর পেয়েছিল এটিএস। তল্লাশি করে সেই মোবাইলের দোকানের কম্পিউটার থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পান কর্তারা। যদিও এই ব্যাপারে এখনও কিছু জানানো হয়নি। তবে দু-একদিনের মধ্যেই বড়সড় তথ্য জানাতে পারে এটিএস।