নিজস্ব প্রতিবেদন: টানা ৪০ দিন পর শেষ হল অযোধ্যা জমি বিতর্ক মামলায় শুনানি। বুধবার আদালতে বিভিন্ন পক্ষের নাটকীয় বাকবিতণ্ডার পর রায়দান আপাতত স্থগিত রাখল সুপ্রিম কোর্ট। পাশাপাশি আগামী তিন দিনের মধ্যে মামলায় অংশগ্রহণকারীদের লিখিত বক্তব্য পেশ করতে নির্দেশ দিল আদালত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-'৫ মাস পরই আসল ছবি সামনে আসবে', নৈহাটি পুরসভার আস্থা ভোটে বিরত থেকে হুঙ্কার অর্জুনের


বুধবার শুনানি শুরু হতেই রটে যায় আদালত গঠিত মধ্যস্থতাকারী কমিটিতে তাদের দাবি তুলে নেওয়ার কথা জানিয়েছে সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড। ওই প্রস্তাব পাঠানো হয় কমিটির সদস্য শ্রীরাম পঞ্চুর কাছে। তবে ওই প্রস্তাবের কথা অস্বীকার করেন বোর্ডের আইনজীবী জাফরইয়াব জিলানি।



অযোধ্যা বিতর্কে মামলা করেছে মুসলিমদের পক্ষে ৭টি সংগঠন। এর মধ্যে শিয়া ওয়াকফ বোর্ড আগেই জানিয়ে দিয়েছে তারা রাম মন্দির তৈরির পক্ষে। এই মামলার রায় সম্ভবত দেওয়া হবে ১৭ নভেম্বর।



আরও পড়ুন-ভোট দিতেই এলেন না বিজেপির কাউন্সিলররা, বিনা বাধায় নৈহাটি পুরসভা পুনর্দখল তৃণমূলের


এদিন শুনানি শুরু হতেই আদালতে একটি পিটিশন পেশ করেন অল ইন্ডিয়া হিন্দু মহাসভার আইনজীবী বিকাশ সিং। ওই নথির মধ্যে ছিল একটি বই। বইটির লেখক কিশোর কুণাল। এরপরই তীব্র আপত্তি করে মুসলিম পক্ষের আইনজীবী রাজীব ধাওয়ান। হিন্দু মহাসভার পেশ করা ওই বই, কিছু নথি ও ম্যাপ ছিঁড়ে ফেলেন ধাওয়ান। আদালতে ধাওয়ান সওয়াল করেন, হিন্দু মহাসভার ওই নথি ও বইটিকে সাক্ষ্য হিসেবে গণ্য করা যাবে না। কারণ বইটি লেখা হয়েছে অতিসম্প্রতি। শুধু তাই নয় সুপ্রিম কোর্টের রেকর্ড থেকেও এইসব নথির কথা বাদ দেওয়া হোক। এরপরই ওইসব নথি ছিঁড়ে ফেলা হয়। এরপরই প্রধান বিচারপতি ঘোষণা করেন এভাবে চললে তিনি এজলাস ছেড়ে চলে যাবেন।