নিজস্ব প্রতিবেদন: ‘করোনার ওষুধ’-ই প্রাণ কেড়ে নিল আবিষ্কারকর্তার। ভয়ঙ্কর কাণ্ড ঘটে গেল চেন্নাইয়ে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শহরের টি নগরের আয়ুর্বেদিক কোম্পানি সুজাতা বায়োটেক এর ফার্মাসিস্ট কাম ম্যানোজার হিসেবে কাজ করতেন কে শ্রীবানেশন নামে ৪৭ বছরের এক ব্যক্তি। ৩০ বছরের পুরনো এই কোম্পানিতে বহুদিন ধরেই কাজ করছেন শ্রীবানেশন। এর আগে একাধিক ওযুধ তৈরি করেছেন।


আর পড়ুন-খোদ হোয়াইট হাউসেও সংক্রমণ! পরপর করোনা আক্রান্ত ৩ কর্মী  


কোম্পানির উত্তরাখণ্ডের কারখানাতেই থাকতেন শ্রীবানেশন। তবে লকডাউনের সময়ে তিনি আটকে পড়েছিলেন চেন্নাইয়ে। গত বৃহস্পতিবার তিনি একটি পাউডার কারখানায় আনেন। তাঁর নিজেরই তৈরি। সেটি নাকি করোনার সঙ্গে লড়াই করতে সক্ষম।


ওই পাউডারের সামান্য অংশ পরীক্ষা করা হয় কোম্পানির ৬৭ বছরের মালিকের ওপরে। পাউডার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ওই ব্যক্তি অজ্ঞান হয়ে যান। তার পরই ওই পাউডারটি জল অন্য একটি তরলে গুলে নিজেও খেয়ে ফেলেন শ্রীবানেশন। কোম্পানির মালিক বেঁচে গেলেও শ্রীবানেশন বাঁচেনি।


আর পড়ুন-কম লক্ষ্মণযুক্ত রোগীরা সুস্থ হলে বাড়ি যাওয়ার আগে টেস্টের প্রয়োজন নেই: স্বাস্থ্যমন্ত্রক  


পুলিসের দাবি, শ্রীবনেশনের ধারণা ছিল ওই পাউডার করোনার সঙ্গে লড়াই করতে সক্ষম। এতে রক্তে প্লেটলেটের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।


কোম্পানির মিডিয়া ম্যানেজার এন এস ভাসান সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, আমাদের সব ওষুধই আয়ুর্বেদিক। কিন্তু শ্রীবানেশন যে ওষুধ তৈরি করে ছিল তা একটি রাসায়নিক। বাজার থেকে ও তা কিনে এনেছিল।