`বিয়ের ফাঁদে` ফেলে ১০০ মহিলার সঙ্গে জালিয়াতি করে বেঙ্গালুরু পুলিসের হাতে ধৃত কীর্তিমান সাদাত
১০০ মহিলার সঙ্গে জালিয়াতি করে অবশেষে বেঙ্গালুরু পুলিসের হাতে ধরা পড়ল কীর্তিমান। বিভিন্ন `ম্যাট্রিমনিয়াল সাইটে` বেছে বেছে একাকিত্বে ভোগা ও বিবাহ বিচ্ছিন্না মহিলাদের সঙ্গে আলাপ জমাতো সাদাত খান ওরফে প্রীতম কুমার। তারপরেই বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা বলে বড় অঙঅকের টাকা ধার চাইত সে। আর একবার টাকা হাতে পেলেই চম্পট। আত্মগোপন করতে বারংবার নামও পাল্টেছে কীর্তিমান সাদাত খান। শেষ পর্যন্ত প্রবঞ্চনার শিকার এক মহিলার করা অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস খোঁজ শুরু করতে ধরা পড়ে সাদাত।
ওয়েব ডেস্ক: ১০০ মহিলার সঙ্গে জালিয়াতি করে অবশেষে বেঙ্গালুরু পুলিসের হাতে ধরা পড়ল কীর্তিমান। বিভিন্ন 'ম্যাট্রিমনিয়াল সাইটে' বেছে বেছে একাকিত্বে ভোগা ও বিবাহ বিচ্ছিন্না মহিলাদের সঙ্গে আলাপ জমাতো সাদাত খান ওরফে প্রীতম কুমার। তারপরেই বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা বলে বড় অঙঅকের টাকা ধার চাইত সে। আর একবার টাকা হাতে পেলেই চম্পট। আত্মগোপন করতে বারংবার নামও পাল্টেছে কীর্তিমান সাদাত খান। শেষ পর্যন্ত প্রবঞ্চনার শিকার এক মহিলার করা অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস খোঁজ শুরু করতে ধরা পড়ে সাদাত।
এদিকে, কর্ণাটকেই আজ হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়া রোগী সমেত অ্যাম্বুলেন্সের 'রাস্তা আটকে' বিতর্কে জনতা দলের (সেক্যুলার) নেতা তথা ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবে গৌড়া। যদিও ঘটনায় দায় নিতে না চেয়ে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, "আমি এমন কোনও ব্যক্তি নই যে আমাকে বিশেষাধিকার দেওয়া হবে, আমি একজন সাধারণ রাজনীতিবিদ। আমি একবারের জন্যও অ্যাম্বুলেন্সটিকে দেখিনি। অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে থাকা শিশুটির কিছু হয়নি। আমাকে অকারণ বিতর্কে জড়ানো হচ্ছে"। (আরও পড়ুন- টিকিটে দেওয়া ভর্তুকির টাকা রেলকে চেক-এ ফিরিয়ে আলোচনায় দম্পতি!)