নিজস্ব প্রতিবেদন: ভোট প্রচারে বিহারে এবার খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। NDA-এর উন্নয়নে লণ্ঠন জমানার শেষ। রাজ্যকে লুঠ করেছে RJD কংগ্রেস জোট। ফোড়েরাজ আনতেই এখন কৃষক আইনের বিরোধিতা। শুক্রবার সাসারমে নীতীশকে পাশে বসিয়েই একের পর এক তোপ দাগলেন মোদী। এরপরে তাঁর সমাবেশ রয়েছে গয়া ও ভাগলপুরে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কী বললেন মোদী রইল এক ঝলকে...
* আরজেডির শাসনে বিহার জঙ্গলরাজে পরিণত হয়েছে
* নীতীশের ১৫ বছরে রোগমুক্ত বিহার
* আগের সরকার বিহারকে লুঠ করেছে
* বিরোধীরা কৃষি আইনের বিরোধিতা করেছেন
* ফোড়েরাজ চায় বিরোধীরা, কৃষক উন্নয়ন নয়


বিহারে আজ হেভিওয়েট প্রচার। ২৮ অক্টোবর প্রথম দফার নির্বাচন। প্রচারের চূড়ান্ত লগ্নে ময়দানে নেমেছেন খোদ নরেন্দ্র মোদী। আজ ৩ জায়গায় তাঁর জনসভা। সাসারাম, গয়া ও ভাগলপুরে এনডিএ-এর উন্নয়ন অ্যাজেন্ডার কথা তুলে ধরবেন মোদী। বিহার ভোটে নীতীশ কুমারের দলের সঙ্গে জোট বেঁধে লড়ছে বিজেপি। জোটপ্রার্থীদের সমর্থনের আর্জিও জানালেন নমো। গয়া ও ভাগলপুরের সভায় মোদীর সঙ্গী হতে পারেন নীতীশ কুমার। সংক্রমণ রোধে সুরক্ষায় ফোকাস আয়োজকদের। 


প্রচারে চলছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। একইদিনে বিহারের প্রচারে থাকছেন রাহুল গান্ধীও। দুটি জায়গায় জনসভা তাঁর। ভাগলপুরের কাহালগাঁওয়ে প্রার্থীর হয়ে প্রচার করবেন তিনি। এরপর নাওয়াদার হিসুয়াতেও যাবেন সোনিয়া পুত্র। বিহার ভোটে RJD ও বামেদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে কংগ্রেস। বিরোধী মহাজোটে মুখ্যমন্ত্রী পদের মুখ তেজস্বী যাদব। হিসুয়াতে রাগার সঙ্গী হতে পারেন লালু পুত্র। রাহুলের সভাতেও সুরক্ষায় বিশেষ নজর। কাহালগাঁওয়ে সভায় আসা প্রত্যেককে দেওয়া হবে মাস্ক ও স্যানিটাইজার।