নিজস্ব প্রতিবেদন: আইএস-এ ‌যোগ দেওয়ার জন্য ভারত থেকে দেশের বাইরে লোক পাঠিয়েছিল বিহারের এই মহিলা। কেরলের সেইসব তরুণ সিরিয়া ও ইরাকে গিয়ে আইএস-এ ‌যোগ দিয়েছিল। শনিবার তাকে ৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দিল এনআইএ আদালত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২০১৬ সালে কেরল থেকে নিখোঁজ হয়ে ‌যায় ২১ জন। এদের মধ্যে ১৫ জনকে আইএস-এ ‌যোগ দেওয়ার জন্য পাঠিয়েছিল ইয়াসমিন আহমেদ। ২০১৬ সালে দিল্লি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিস। আফগানিস্থান ‌যাওয়ার আগে তাকে পাকড়াও করা হয়। তাকে জেরা করেই বেরিয়ে পড়ে কেরলের একটি র‍্যাকেটের খবর।


আরও পড়ুন-পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ করে পুড়িয়ে খুন, অভিযুক্ত দুই নাবালক সহ ৩


এক সময়ে মালাপুরমের পিস ইন্টার ন্যাশনাল স্কুল নামে একটি স্কুলে শিক্ষকতা করতো ইয়াসমিন। সেখানে তার সঙ্গে পরিচয় হয় আবদুর রশিদ নামে এক ব্যক্তির। গোয়েন্দাদের দাবি, কেরল থেকে একাধিক তরুণের নিখোঁজ হওয়ার পেছেন এই রশিদই প্রধান মাথা। আদতে বিহারের বাসিন্দা হলেও ইয়াসমিনের বেড়ে ওঠা সৌদিতে। ফলে কেরল থেকে তরুণদের বাইরে পাঠানোর জন্য প্রয়োজনীয় কাজ করে দিত এই ইয়াসমিন। গ্রেফতারের আগে রশিদের অ্যাকাউন্ট থেকে বহু টাকা ইয়াসমিনের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করা হয় বলেও দাবি করেছে এনআইএ।