নিজস্ব প্রতিবেদন: হার নিশ্চিত হতে মুখ চুন রানির। গোঁসাঘরে ঢুকে খিল দিয়ে দিলেন বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া। ইঙ্গিত ছিলই। তবুও আশা রেখেছিলেন রাজস্থানের রানি মা। মন বলছিল, পাঁচ বছরে পঞ্চাশ লক্ষ চাকরির প্রতিশ্রুতি থেকে আচ্ছে দিনের বার্তা--নিশ্চয় কাজে আসবে। কিন্তু সকাল আটটায় গণণা শুরু হওয়ার পর থেকেই স্পষ্ট হয়ে যায় পদ্ম সাফ করে দিচ্ছে হাত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- উর্জিতের পর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কমিটি থেকে ইস্তফা দিলেন অর্থনীতিবিদ সুরজিত্ ভল্লা


রানি বুঝে যান, প্রতিষ্ঠান-বিরোধী হাওয়া সামাল দিতে তিনি ব্যর্থ। দুর্নীতি, পলাতক ললিত মোদীর সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগ, রসুনের দাম না পেয়ে কৃষক আত্মহত্যা, রানির প্রতি তাঁর দলের কর্মীদেরই ক্ষোভ--সব কিছুই বড় হয়ে উঠেছে। এরপর সকলের সামনেই গোঁসাঘরে খিল দেন বসুন্ধরা রাজে।


আরও পড়ুন- রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নয়া গভর্নর হলেন শক্তিকান্ত দাস


প্রত্যাশামতোই বিজেপির ভরাডুবি হল মরুরাজ্যে। বুথ ফেরত্ একাধিক সমীক্ষায় এমন ইঙ্গিত মিলেছিল। রাত সাড়ে ৮ পর্যন্ত কংগ্রেস এগিয়ে ১০১টি আসনে। ম্যাজিক ফিগার ছুঁয়ে ফেলেছে কংগ্রেস। মাত্র ৭৩টি আসন পেয়েছে বিজেপি। অন্যান্য ১৯টি। মনে করা হচ্ছে, ‘বিক্ষুব্ধ’ বিজেপি প্রার্থীর সমর্থন পেলেও কোনও ভাবে সরকার গঠন করতে পারবে না বিজেপি।