নিজস্ব প্রতিবেদন: কাঠুয়ায় শিশুকন্যাকে ধর্ষণে বিরোধীদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক রং লাগানোর অভিযোগ করলেন বিজেপির মুখপাত্র মীনাক্ষি লেখি। উন্নাও গণধর্ষণে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে সাফাই দিয়েছেন তিনি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কাঠুয়ায় ধর্ষকদের সমর্থনে বিজেপির দুই বিধায়ক মিছিল করায় অস্বস্তিতে পড়েছে গেরুয়া শিবির। ওই দুজনকে বিভ্রান্ত করা হয়েছিল বলে দাবি মীনাক্ষি লেখির। তাঁর কথায়,''প্রতিবাদ করে ভুল করেছেন তাঁরা। তদন্ত শেষ হওয়ার আগে কোনওরকম মন্তব্য করার দরকার ছিল না। পূর্ণাঙ্গ তদন্তের পর অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেছে জম্মু-কাশ্মীর পুলিস।'' এর পাশাপাশি এই ঘটনার সাম্প্রদায়িক রং লাগানো হচ্ছে বলেও বিরোধীদের নিশানা করেছেন বিজেপির মুখপাত্র। তাঁর কথায়, ''অসমের নওগামে ১২ বছরের ছাত্রীকে ধর্ষণের পর জীবন্ত জ্বালিয়েছিল তিন জন। তাদের মধ্যে একজনের নাম ছিল জাকির হুসেন। ধর্ষণের ঘটনায় সাম্প্রদায়িকতা ছেড়ে বিচারের ব্যবস্থা করা উচিত। সব নির্যাতিতাই সুবিচার চান।''      




উত্তরপ্রদেশের উন্নাওয়ে বিজেপি বিধায়কের বিরুদ্ধেই উঠেছে ধর্ষণের অভিযোগ। নির্যাতিতার বাবাকে পুলিস হেফাজতে হত্যার অভিযোগও উঠেছে। চাপের মুখে মামলাটি সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিয়েছেন যোগী আদিত্যনাথ। মীনাক্ষি লেখি বলেন, ''প্রথমে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে বিজেপি বিধায়কের নাম নেননি নির্যাতিতা। পরে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। সেঙ্গারকে জেরা করছে পুলিস। তাঁর ভাইকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে।''     



আরও পড়ুন- প্রভাবশালী হলেও ছাড় নয়, উন্নাওকাণ্ডে মুখ খুললেন যোগী


দুটি ঘটনার নেপথ্যে বিরোধীদের ষড়যন্ত্র-তত্ত্ব খাঁড়া করার চেষ্টা করেছেন বিজেপির মুখপাত্র। তাঁর কথায়,''প্রথমে সংখ্যালঘু, সংখ্যালঘু বলে সরব হয়েছিল। তারপর দলিত, দলিত বলে শুরু করে। এবার মহিলা, মহিলা বলে প্রচার শুরু করেছে। রাজ্যের বিষয়ও কেন্দ্রের দিকে ঠেলে দিচ্ছে ওরা। অথচ প্রতিটি ঘটনাতেই কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।''



আরও পড়ুন- মুকুল-পত্রে তড়িঘড়ি পঞ্চায়েত প্রশিক্ষণ বন্ধ করল কমিশন