নিজস্ব প্রতিবেদন: টানা ২০ বছর এই কেন্দ্র থেকে সাংসদ হয়েছেন লালকৃষ্ণ আডবাণী। তার আগে ৯৬-তে সাংসদ ছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী। সেই গান্ধীনগর কেন্দ্র থেকে দাঁড়িয়ে আজ মনোনয়নপত্র জমা দিলেন বিজেপির সভাপতি অমিত শাহ। ওই কেন্দ্র থেকে দাঁড়াতে পেরে তিনি যে যারপরনাই খুশি, তাঁর মন্তব্যেই স্পষ্ট। অমিত শাহ বলেন, “গান্ধীনগর থেকেই লড়ে সাংসদ হয়েছেন লালকৃষ্ণ আডবাণী, অটলবিহারী বাজপেয়ী। এই কেন্দ্র থেকে দাঁড়ানোর সুযোগ পেয়ে অত্যন্ত খুশি আমি।”


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


দীন দয়াল উপাধ্যায়ের মতাদর্শকে সামনে রেখেই নির্বাচনের লড়তে চান অমিত শাহ। তাঁর কথায়, বিজেপি একটি মতদর্শে চলে। বিজেপি তাঁর জীবনে না থাকলে তিনি শূন্য বলে দাবি করেন। শাহ বলেন, যা শিখেছি, যা হয়েছি এই বিজেপির থেকেই। আজ মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় আমেদাবাদে নারায়ণপুরে এ কথা বলেন তিনি। তাঁর এই নির্বাচনী প্রচারে উপস্থিত ছিলেন না লালকৃষ্ণ আডবাণী।


আরও পড়ুন- সিআরপিএফ কনভয়ে ধাক্কার পরই বানিহালে গাড়িতে বিস্ফোরণ


দুপুর একটা নাগাদ মনোনয়নপত্র জমা দেন অমিত শাহ। সে সময় উপস্থিত ছিলেন নিতিন গডকড়ী, রাজনাথ সিং, উদ্ধব ঠাকরে-সহ এনডিএ-র শীর্ষ নেতারা। উদ্ধবের উপস্থিতি নিয়ে জোর জল্পনা তৈরি হলে নিজেই তাতে জল ঢালেন। তিনি বলেন, “আমি জানি, অনেকেই আমার উপস্থিত দেখে অবাক হয়েছেন। কেউ বা খুশিও হয়েছেন। বিজেপির সঙ্গে মতপার্থক্য থাকলেও পিছুন থেকে ছুরি মারা আমাদের সংস্কৃতিতে নেই। যা ভাল মনে করি, সেটাই আমরা করি।” রাজনাথ সিং বলেন, রাহুল গান্ধীর মতো অনেকেই প্রধানমন্ত্রীকে বলছেন, চৌকিদার চোর। কিন্তু মানুষকে আবেদন জানাচ্ছি, রাহুলকে এই বার্তাই দিন, চৌকিদার চোর নয়, শতকরা সত চৌকিদার।