নিজস্ব প্রতিবেদন: বৈঠকে কথা দিয়েও সরেনি চিনা সেনা। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছেই ঘাঁটি গেড়ে বসে আছে লাল ফৌজ। এমনই ছবি ধরা পড়েছে উপগ্রহ চিত্রে। উপগ্রহ মারফত গালওয়ান উপত্যকার যে ছবি প্রকাশ্যে এসেছে তাতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে লাল ফৌজের কালো ত্রিপলে মোড়া ক্যাম্প। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে ৯ কিলোমিটারের মধ্যেই এখনও কম করে ১৬ টি ক্যাম্প রয়েছে চিনা সেনার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২২ জুনের লেফটেন্যান্ট পর্যায়ের বৈঠকে দুই দেশই সেনা সরানোর পক্ষে কথা বলেছিল। কিন্তু কথা দিলেও কাজে তা করেনি আগ্রাসী চিন। যা উপগ্রহ চিত্র থেকে স্পষ্ট।


আরও পড়ুন: 'বন্ধু হতে জানি, তবে দেশের ভূখণ্ডে হাত পড়লে কীভাবে জবাব দিতে হয় তাও জানে ভারত'


উপগ্রহ চিত্রে দেখা মেলেনি ভারতের কোনও ঘাঁটির। অর্থাৎ দুই দেশের সেনা কর্তাদের মধ্য বৈঠকের পর ভারত সেনা সরালেও সে পথে হাঁটেনি 'যুদ্ধবাজ' চিন। ২৫ ও ২৬ জুনের উপগ্রহ চিত্র অনুযায়ী চিনা সেনা এখন যেখানে অবস্থান করছে সেখান থেকে দৌলতবেগ ওলদি হাইওয়ের দূরত্ব ৬ কিলোমিটার। এই হাইওয়ে নির্মাণই ভাবাচ্ছে বেজিংকে। কারণ এই হাইওয়ে নির্মাণ হয়ে গেলে সহজেই ভারতীয় জওয়ানরা আকসাই চিনের অভ্যন্তরে নজরদারি চালাতে পারবে। এবং এই হাইওয়ের সাহায্যে সহজেই ভারতের দৌলতবেগ বায়ুসেনা ঘাঁটির সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব হবে।


 


তবে চিন যে কথা দিয়ে কথা রাখছে না তা বুঝেই আগে থেকে লাদাখ সীমান্তে ভারত সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করে তুলেছে। পৌঁছে গিয়েছে অত্যাধুনিক অস্ত্র। ভারত শান্তি চায় কিন্তু ইট ছুড়লে পাটকেলও খেতে হবে লাল ফৌজকে।