নিজস্ব প্রতিবেদন- সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে অযোধ্যার ধন্নিপুরে মসজিদ নির্মাণের জন্য পাঁচ একর জমি বরাদ্দ করেছে উত্তরপ্রদশের সরকার। তবে  সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড-এর তরফে আগেই জানানো হয়েছিল, ওই পাঁচ একর জমিতে শুধুমাত্র মজজিদ নির্মাণ হবে না। সেইসঙ্গে হাসপাতাল, ইন্দো ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার ও কমিউনিটি কিচেন হবে। তা ছাড়া একটি গ্রন্থাগার নির্মাণেরও পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। আর এবার এই পাঁচ একর জায়গায় নির্মাণের ব্লু প্রিন্ট তৈরি করল ‘ইন্দো ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট’। এই মসজিদে একসঙ্গে দুহাজার মানুষ নামাজ আদায় করতে পারবেন বলে জানা যাচ্ছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আজ ৬ ডিসেম্বর। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের ২৮তম বর্ষপূর্তি। এমন দিনেই ধন্নিপুরের মসজিদ নির্মাণের ব্লু-প্রিন্ট তৈরির কথা জানাল সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড। জানা গিয়েছে, এইই মসজদি বাবরির মতো দেখতে হবে না। ধন্নিপুর এলাকার মানুষের বহুদিন ধরেই একটি হাসপাতাল নির্মাণের দাবি ছিল। কিন্তু উত্তরপ্রদেশের সরকার তাদের সেই দাবি কানে তোলেনি। তাই সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড আগেই জানিয়েছিল, ওই এলাকায় সাধারণ মানুষের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ হবে। আর সেটা হবে মসজিদ নির্মাণের জন্য বরাদ্দ পাঁচ একর জমির মধ্যেই। ১৫ হাজার বর্গফুট জমির উপর তৈরি হবে মসজিদ। নক্সা হবে আধুনিক ধাঁচের।


আরও পড়ুন-  ছবি: ত্রিভূজ আকারে নতুন সংসদ ভবন, ১০ ডিসেম্বর ভূমিপূজন মোদীর


বাবরি মসজিদ ধ্বংসের ২৮তম বর্ষপূর্তিতে অযোধ্যায় থমথমে পরিবেশ। উত্তেজনা ছড়াতে পারে এই আশঙ্কায় এলাকায় ব্যাপক পুলিস প্রহরা রয়েছে। এদিকে, ১লা সেপ্টেম্বর ধন্নিপুরে মসজিদ, হাসপাতাল, রিসার্চ সেন্টার ও কমিউনিটি কিচেন নির্মাণের ব্লু প্রিন্ট তৈরির দায়িত্ব পেয়েছিল ন্দো ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট। শেষমেশ তারা মসজিদ নির্মাণের ব্লু প্রিন্ট তৈরি করে ফেলেছে। তবে কবে থেকে মসজিদ নির্মাণের কাজ শুরু হবে তা এখনও জানা যায়নি। এদিকে রাম মন্দি নির্মাণের কাজ চলছে জোরকদমে।