ওয়েব ডেস্ক: আস্থা ভোটে সহজেই জয়ী হলেন নীতীশ কুমার। ভোটের অঙ্কে দাগ কাটতে পারলেন না বিরোধীরা। নীতীশের বিরুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতার অভিযোগ করলেন তেজস্বী। ধর্মনিরপেক্ষতার বর্মে দুর্নীতি ঢাকা যায় না বলে পাল্টা সরব নীতীশ। নীতীশের দলে ভাঙনের সম্ভাবনা নিয়ে ঘুরপাক খাচ্ছে নানা জল্পনা। ক্রস ভোটিং হবে কিনা তা নিয়ে কৌতুহল ছিলই। শেষপর্যন্ত দেখা গেল, কোনও পক্ষের বিধায়কই ক্রস ভোটিংয়ে গেলেন না। আস্থা ভোটে সহজ জয় পেলেন নীতীশ কুমার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিহার বিধানসভায় আসন সংখ্যা ২৪৩। JDU, BJP, RJD-র ১ জন করে বিধায়ক এবং স্পিকার ভোট না দেওয়ায় ম্যাজিক ফিগার ১২২ থেকে নেমে আসে ১২০-তে। আস্থাভোটে নীতীশের পক্ষে ভোট দেন ১৩১ জন বিধায়ক। বিপক্ষে ১০৮টি ভোট পড়ে। BJP এবং সহযোগী ৩ দল ছাড়াও ৪ নির্দল বিধায়ক নীতীশের পক্ষে ভোট দেন। RJD ও কংগ্রেসের সঙ্গেই নীতীশের বিপক্ষে ভোট দেন ৩ CPIML বিধায়ক।


আস্থা ভোটের আগে বিধানসভায় প্রবল বাকবিতণ্ডায় জড়ান বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার ও বিরোধী দলনেতা তেজস্বী যাদব। RJD গোপন ব্যালটে ভোটের দাবি করলেও তা মানেননি স্পিকার। তেজস্বী যাদবদের অভিযোগ, স্পিকার গোপন ভোটের দাবি না মানায়, বিক্ষুব্ধ JDU বিধায়করা, মন না চাইলেও নীতীশকে ভোট দিতে বাধ্য হয়েছেন। একক বৃহত্তম দল হওয়া সত্ত্বেও রাজ্যপাল তাদের সরকার গড়তে না ডাকায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে RJD। আদালত মামলা
গ্রহণ করলেও আস্থা ভোটে স্থগিতাদেশ দেয়নি। সোমবারের আগে শুনানি সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।