নিজস্ব প্রতিবেদন: দেশের প্রতিটি প্রান্তে বিদ্যুত্ পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রচলিত ছাড়াও অপ্রচলিত শক্তির ব্যবহারেও জোর দেওয়া হচ্ছে। ২০২২ সালের মধ্যে পুনর্ব্যবহারযোগ্য শক্তির উত্পাদন  বাড়াতে হলে দেশের প্রয়োজন ১২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই বিশাল অর্থের সংস্থান করাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আর্থিক বৃদ্ধিতে পড়শি চিনকে টেক্কা দিচ্ছে ভারত। সে দেশের অনেক এলাকায় এখনও পর্যন্ত বিদ্যুত্ পৌঁছয়নি। পাশাপাশি ভবিষ্যতের কথা ভেবেও দরকার অপ্রচলিত শক্তির ব্যবহারবৃদ্ধি। বিশাল চাহিদা পূরণ করা রীতিমতো কঠিন কাজ।


আরও পড়ুন- ৮টি রুটে ট্রেন পরিষেবা বন্ধের প্রস্তাব রেলের


২০২২ সালের মধ্যে লক্ষ্যে পৌঁছতে ৭ বছরে দরকার ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বর্তমানে ভারতে পুনর্ব্যবহারযোগ্য শক্তির উত্পাদনক্ষমতা ৬০ গিগাওয়াট। ২০২২ সালের মধ্যেই সেই ক্ষমতা বাড়িয়ে ১১৫ গিগাওয়াট করার পরিকল্পনা কেন্দ্রের। সেজন্য ২০১৯/২০ সালের মধ্যেই নিলামপ্রক্রিয়া সেরে নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। পুনর্ব্যবহারযোগ্যশক্তি মন্ত্রকের সচিব আনন্দ কুমারের কথায়, কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে দরকার ১২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।


ইউরোপের দেশগুলির তুলনায় দ্বিগুণ সৌরকিরণ পায় ভারত। ফলে সৌরবিদ্যুত উত্পাদনে বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে এদেশে। আনন্দ কুমারের কথায়, ১২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রাথমিক হিসাবে ধরা হয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগের দরকার। গোল্ডম্যান সচ, জেপি মরগ্যান, মরগ্যান স্ট্যানলির মতো বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ইতিমধ্যেই ভারতে বিনিয়োগ  বা ঋণ দিয়েছে। গতবছর ব্রিটেনে মশালা বন্ড বেড়ে ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার তুলেছিল রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা আইআরইডিএ। ওই বন্ড বিক্রির মধ্যে আরও ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঘরে তোলার পরিকল্পনা করেছে  অপ্রচলিতশক্তি মন্ত্রক।