নিজস্ব প্রতিবেদন:  এবার সাধারণ বাজেটে আয়করদাতাদের কি কিছুটা স্বস্তি দিতে পারবেন অরুণ জেটলি? এটাই এখন বড় প্রশ্ন। গত বাজেটে ছোট আয়করদাতাদের কিছুটা নিশ্চিন্ত করেছিলেন অর্থমন্ত্রী। বার্ষিক ২.৫ লাখ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ের ক্ষেত্রে আয়কর ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছিল। এবারও আয়করে বেশকিছু ছাড়ের আশা করছেন ছোটবড় করদাতারা। জেনে নিন ৭ সম্ভাবনার কথা-


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ফিরতে পারে স্টান্ডার্ড ডিডাকশন পদ্ধতি। হরেক করমের করছাড়ের বদলে একরকম ছাড় চালু করা হলে আয়করের বোঝা অনেকটাই কমবে বলে মনে করা হচ্ছে। ২০০৬-০৭ সালে এই পদ্ধতি তুলে দেওয়া হয়।


১৯৯৯ সালে মেডিক্যাল রিইম্বার্সমেন্টের সীমা ১৫ হাজার টাকা বেঁধে দেওয়া হয়। আসন্ন বাজেটে তা বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা প‌র্যন্ত করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।


আয়কর আইনের ৮০সি ধারা অনু‌যায়ী বেশকিছু করছাড়া পান আয়করদাতারা। পিএফ, ফিক্সড ডিপোজিটের ক্ষেত্রে করছাড়ের উর্ধ্বসীমা ১.৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লাখ টাকা করা হতে পারে।


আরও পড়ুন-মাকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা ৬ ছেলের, দেশলাই হাতে থেকে পড়ে যাওয়ায় রক্ষা!


তুলে দেওয়া হতে পারে ডিভিডেন্ট ডিসট্রিবিউশন ট্যাক্স। কোম্পানিগুলি শেয়ার হোল্ডারদের ‌যে ডিভিডেন্ট দিয়ে থাকে তার উপরে ১৫ শতাংশ ট্যাক্স ধা‌র্য করা হয়। এটি তুলে দেওয়ার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা চলছে।


মুম্বই, দিল্লি, কলকাতা ও চেন্নাইয়ের মতো শহরে বসবাসকারী চাকুরিজীবীরা অন্যান্য শহরের চাকুরিজীবীদের তুলনায় বেশি বাড়িভাড়া পান। এবার সেই তালিকায় আনা হতে পারে আহমেদাবাদ, জয়পুর, নয়ডা, গুরুগ্রাম, হায়দরাবাদ, বেঙ্গালুরুকেও।


লিভ ট্রাভেল অ্যলাউন্সের ক্ষেত্রে নিয়ম আরও সহজ করা হতে পারে।


সন্তানদের পাড়শোনার জন্য ‌যে ভাতা দেওয়া হয় তার উপরে করছাড়া দেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।