• ব্যাঙ্ক পোস্ট অফিসের সুদে ৪০,০০০ টাকা পর্যন্ত সুদ নয়। 

  • COMMERCIAL BREAK
    SCROLL TO CONTINUE READING

    স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন বেড়ে হল ৫০,০০০ টাকা।

  • আমানত মিলে ৬.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে দিতে হবে না আয়কর।

  • ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে কর ছাড়।

  • তপশিলি উপজাতি বিকাশে ২৮ শতাংশ বৃদ্ধি।

  • তপশিলি বিকাশে ৭৬.৮ কোটি টাকা। ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি।

  • ২৭.৫৮৪ কোটি টাকা শিশু বিকাশ খাতে। 

  • ৩৮.৫৭২ কোটি টাকা শিক্ষা খাতে।

  • ৩.২৭ হাজার কোটি টাকা সরকারি প্রকল্পে খরচের প্রস্তাব।

  • ২০১৯ রাজকোষ ঘাটতি ৩.৪ শতাংশ থাকার প্রস্তাব। চলতি বছরে ৩.৩ শতাংশে বাঁধতে পারতাম। কিন্তু কৃষকদের ২০০০০ কোটি টাকা দেওয়ায় ঘাটতি বেড়েছ। 

  • আগামী দশকে পরিকাঠামো ও সামাজিক পরিকাঠামো উন্নয়ে জোর। 

  • নতুন আইনে ৬০০০০ কোটি টাকার দেশিয় সম্পত্তি ও ১২০০০ কোটি টাকার বিদেশি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। 

  • সমস্ত রাজ্যের ১৪ শতাংশ করসংগ্রহ বৃদ্ধি নিশ্চিত করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। 

  • জিএসটি লাগু হওয়ার পর থেকে ক্রমশ কমানো হয়েছে করের চাপ। 

  • স্বাধীনতার পর থেকে দেশের সব থেকে বড় ট্যাক্স সংস্কার GST লাগু করেছে আমাদের সরকার। 

  • আগামী বছর থেকে স্ক্রুটিনিতেও যেতে হবে না আয়কর অফিসে। 

  • ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রহণ করা হবে আয়কর রিটার্ন। অ্যাকাউন্টে জমা পড়বে টাকা।  

  • পাঁচ বছরে কর সংগ্রহ ৬.৩৮ কোটি থেকে বেড়ে হয়েছে ১২ লক্ষ কোটি টাকা।

  • দালালরাজ রুখতে সরাসরি টাকা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পৌঁছে দিচ্ছে সরকার। 

  • গত ৫ বছরে ৩৪ কোটি জনধন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। 

  • ভারতে ফোন করার খরচ গোটা বিশ্বে সর্বনিম্ন। 

  • মাসে মোবাইল ডেটা ব্যবহার ৫০ গুণ বেড়েছে। 

  • উত্তরপূর্ব ভারতের জন্য ২১ শতাংশ বরাদ্দ বেড়েছে। 

  • উত্তরপূর্বে ব্যাপক পরিকাঠামো উন্নয়ন হয়েছে। 

  • গত ৫ বছরে সৌরবিদ্যুত্ উত্পাদন বেড়েছে ১০ গুণ। 

  • ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি হয়েছে বিশ্বমানের বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। 

  • রেলে প্রহরীহীন লেভেল ক্রসিং তুলে দেওয়া হয়েছে। 

  • বিশ্বে সব থেকে দ্রুত রাস্তা তৈরি হচ্ছে ভারতে। 

  • অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের জন্য মাসে ৩,০০০ টাকা পেনশনের ব্যবস্থা। 

  • শ্রমিকদের বোনাস দ্বিগুণ হয়ে হল ৭,০০০ টাকা। 

  • জিএসটিতে নথিভুক্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ঋণের সুদে ২ শতাংশ ছাড় পাবে। 

  • প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনায় ১ কোটি যুবকেক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। 

  • উজ্জ্বলা যোজনার অধীনে বিনামূল্যে ৬ কোটি গ্যাস কানেকশন দেওয়া হয়েছে। 

  • যাযাবর সম্প্রদায়গুলির উন্নয়নে বোর্ড তৈরি প্রস্তাবনা। 

  • অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের বেতন ৫০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। 

  • কর্মরত অবস্থায় মৃত্যুতে ক্ষতিপূরণ ৬ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। 

  • গত ৫ বছরে শ্রমিকদের বেতনে ৪২ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে। ESI-এর স্তর ২১,০০০ টাকা করা হয়েছে। 

  • সময় মতো ঋণ শোধ করলে আরও ৩ শতাংশ ছাড়। 

  • কিসান ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে প্রাণীপালক ও মত্স্যজীবীরা ঋণ নিলে সুদে ২ শতাংশ ছাড়।

  • কৃষককে সম্মানজনক জীবন দিতে এই সিদ্ধান্ত। 

  • বছরে মোট ৭৫,০০০ কোটি টাকা খরচ হবে সরকারের। 

  • ১ ডিসেম্বর ২০১৮ থেকে শুরু হবে এই প্রকল্প। খুব তাড়াতাড়ি মিলবে প্রথম কিস্তি। 

  • ১২ কোটি কৃষক উপকৃত হবে।

  • বছরে ৩ বার ২,০০০ টাকা করে পাবেন কৃষকরা। 

  • প্রধানমন্ত্রী কিসান সম্মান নিধি। ছোট কৃষকদের ২ হেক্টর পর্যন্ত। তাদের অ্যাকাউন্টে প্রতি বছর ৬,০০০ টাকা। 

  • আমাদের সরকার কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করতে সমস্ত ফসলের ন্যূনতম সমর্থন মূল্য খরচের অন্তত ৫০ শতাংশ করেছে। 

  • পিছিয়ে পড়া জেলাগুলির উন্নয়নে বিশেষ জোর দিয়েছে সরকার। 

  • দেশের ২১টি AIIMS চলছে। এর মধ্যে ১৪টি এই সরকারের জমানায় হয়েছে। ২২তম এইমস তৈরি হবে হরিয়ানায়। 

  • দেশের ৫০ কোটি মানুষকে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের অধীনে এনেছে এই সরকার। ইতিমধ্যে এই প্রকল্পের অধীনে ১০ লক্ষ মানুষের চিকিত্সা হয়েছে। 

  • সৌভাগ্য যোজনায় দেশের সমস্ত ঘরে বিদ্যুত্ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। 

  • ১.৫৩ কোটি ঘর তৈরি হয়েছে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়।  

  • গ্রামের আত্মা অপরিবর্তিত রেখে শহরের মতো ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিন গুণ বেড়েছে প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় রাস্তা তৈরির পরিমান। 

  • সবার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করেছে সরকার। 

  • স্বচ্ছ ভারত প্রকল্পের জন্য দেশের ৯৫ শতাংশ গ্রামে প্রকাশ্যে মলত্যাগ বন্ধ হয়েছে। 

  • আগে শুধু ছোট ব্যবসায়ীদের ঋণ ফেরত দেওয়া নিয়ে ভাবতে হতো। এখন বড় ব্যবসায়ীদেরও ভাবতে হচ্ছে।  

  • গত সরকার প্রচুর এমন ঋণ দিয়েছে যা শোধ হয়নি। আমরা রিজার্ভ ব্যাঙ্ককে সেই সব খতিয়ে দেখতে বলেছি। 

  • ২৩৯ বিলিয়ন ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে গত ৫ বছরে। 

  • চলতি খাতে ঘাটতি জিডিপি ২.৫ শতাংশ হওয়ার অনুমান।

  • মুদ্রাস্ফীতির হারে লাগাম না পরালে সাধারণ মানুষের ৪০ শতাংশ বেশি খরচ হত। 

  • কোমর ভাঙা মুদ্রাস্ফীতির কোমর আমরা ভেঙে দিয়েছি। 

  • সবার জন্য শৌচাগার, পানীয় জল ও বিদ্যুত্। 

  • সমৃদ্ধির দিকে এগোচ্ছে ভারত। আমরা নতুন ভারতের দিকে এগোচ্ছি। 

  • এই বাজেট অন্তর্বর্তী বাজেটই। বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। 

  • বাজেট ভাষণ শুরু করলেন অর্থমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল।

  • শুরু হল সংসদের অধিবেশন। হট্টগোল শুরু করলেন বিরোধীরা

  • দেশের কৃষকদের বাজেট হবে এই বাজেট, বললেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী 

  • মন্ত্রিসভার বৈঠকে পাশ হল বাজেট।

  • মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রবেশের আগে জমা নিয়ে নেওয়া হয়েছে মন্ত্রীদের মোবাইল ফোন। 

  • অন্তর্বর্তী বাজেটের আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে চলছে মন্ত্রিসভার বৈঠক। মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষ হলেই পেশ হবে বাজেট। 

  • বাজেট পেশ করতে সংসদ ভবনে পৌঁছলেন রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল



আর কিছুক্ষণ পরই পেশ হবে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের বাজেট। সংসদে তার প্রস্তুতি তুঙ্গে। সকালেই নর্থ ব্লকে অর্থমন্ত্রকে পৌঁছে যান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। 


LIVE UPDATE: বাজেটের লাইভ আপডেট


সেখান থেকে তিনি বাজেট পেপার নিয়ে রওনা দেন সংসদের উদ্দেশ্যে। তবে তার আগে তিনি যান রাষ্ট্রপতি ভবনে। সেখানে তিনি দেখা করেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কাছে।



বস্তাবন্দি বাজেট পেপারও সকাল-সকাল পৌঁছে যায় সংসদে। কড়া নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে দিয়ে সেগুলিকে সংসদের ভিতরে নিয়ে যাওয়া হয়। এদিকে বাজেট পেশের আগেই চাঙ্গা শেয়ারবাজার।