নিজস্ব প্রতিবেদন: নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে তোলপাড় উত্তরপ্রদেশের রামপুর।  পুলিসের ব্যারিকেড ভেঙে বিক্ষোভকারীরা এগিয়ে যেতে চাইলে তাদের বাধা দেয় পুলিস। এতে বিক্ষোভকারীরা পাথর ছোড়ে পুলিসকে লক্ষ করে। কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটিয়ে ও লাঠিচার্জ করে তাদের ঠোকানোর চেষ্টা করে পুলিস। এর মধ্যে পড়ে মৃত্যু হয়েছে  একজনের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-দেশের মানচিত্রের নকশা ভুল, ছবি পোস্ট করে ট্রোলড কংগ্রেস নেতা শশী


বিক্ষোভের আশঙ্কার দক্ষিণ দিল্লির চাণক্যপুরীতে উত্তরপ্রদেশ ভবনে জমায়েত নিষিদ্ধ করে সরকার। জামিয়ায় পুলিসের লাঠিচার্জের প্রতিবাদে এখনও প্রতিবাদ চলছে বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিক্ষোভ হয়েছে রাজধানীর কয়েকটি জায়গাতেও। এখনও নাগরিকপঞ্জী নিয়ে উত্তরপ্রদেশে সবচেয়ে বেশি বিক্ষোভ হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের।




উত্তরপ্রদেশের ১৩ জেলার ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছে। শাহারানপুর, দেওবন্দ, গাজিয়াবাদ, হাপুর, সম্বলপুর সহ একাধিক জেলায় নিষিদ্ধ করা হয়েছে জমায়েত। রাজ্যের আইজি প্রবীণ কুমার সংবাদমাধ্যমে বলেন, ১০ ডিসেম্বর থেকে এখনও পর্যন্ত ৭০৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ২৬৩ জন পুলিসকর্মী আহত হয়েছেন। এদগের মধ্যের ৫৭ জন গুলিবিদ্ধ।


আরও পড়ুন-আজও শহরে একাধিক প্রতিবাদ মিছিল, যানজটে ভোগান্তির আশঙ্কা যাত্রীদের


চেন্নাইয়ে আজ নাগরিকত্ব আইন বিরোধী বিক্ষোভে মোট ২০০ জন ছাত্রকে আটক  করেছে পুলিস। রেল অবরোধ করার আগেই তাদের তুলে নেয় পুলিস। শুক্রবার দিল্লির জামা মসজিদ চত্বরে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন ভীম আর্মির প্রধান চন্দ্রশেখর আজাদ। তাঁকে আজ গ্রেফতার করেছে পুলিস।  দিল্লি গেটে আজ একদল বিক্ষোভকারীকে আটকে দেয পুলিস। গ্রেফতার করা হয় ১৫ জনকে।



এদিকে, বিক্ষোভের জেরে আজ মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুর জেলার কয়েকটি জায়গায় কার্ফু জারি করেছে প্রশাসন। রাজ্যের ৫০ জেলাতেই জমায়েত নিষিদ্ধ করেছে রাজ্য সরকার। বিক্ষোভে তোলপাড় হল কলকাতায় বাম ছাত্র সংগঠনের ডাকে আজ একটি বিরাট মিছিল যায় উত্তর কলকাতার বিজেপির সদর দফতরে। সেখানে বিক্ষোভকারীদের ঠেকিয়ে দেয় পুলিস।