ওয়েব ডেস্ক : একান্ন বছর পরও রহস্যে ঘেরা মৃত্যুর কারণ। আজও প্রশ্নের জালে বন্দি দেশের দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদর শাস্ত্রীর মৃত্যু। সমস্তটাই ধোঁয়াশা। এবার কেন্দ্রের RTI এর উত্তর ঘিরে আরও জোরালো হল বিতর্ক।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শাস্ত্রীজির মৃত্যু, প্রথম দিন থেকেই রহস্যে ঘেরা। সবাই জানে, ১৯৬৬ সালের ১১ জানুয়ারি, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের তাসখন্দে ভারত-পাকিস্তান শান্তিচুক্তির পরই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর। সরকারি রিপোর্টে একথাই বলা হয়।


কিন্তু পরিবারের অভিযোগ, বিষক্রিয়ার জেরে এই মৃত্যু। তাঁদের এও বক্তব্য, শাস্ত্রীজি সেইসময় ফোনে জানিয়েছিলেন তিনি এক বিশিষ্ট ব্যক্তির সঙ্গে তাসখন্দে দেখা করেন। অনেকের মতে, সেই ব্যক্তি ছিলেন খোদ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। যদিও রহস্য থেকে পর্দা ওঠার আগেই মৃত্যু হয় লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর।


এই মৃত্যু সম্পর্কে পরিষ্কার তথ্য পেতে তত্‍পর সায়ক সেন। এজন্য তথ্যের অধিকার আইন বা RTI এর সাহায্য নেন তিনি। যদিও কেন্দ্রের জবাব তাঁকে আরও অবাক করেছে। দেশের দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু প্রসঙ্গে নির্দিষ্ট তথ্য জানা নেই বলে জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, তাঁর মৃত্যুর ময়নাতদন্ত রিপোর্ট থাকলেও থাকতে পারে।


প্রশ্ন উঠছে, মৃত্যু যদি স্বাভাবিকই হবে তাহলে পোস্টমর্টেম হয় কেন? রিপোর্ট কেন প্রকাশ হল না? তাসখন্দে শাস্ত্রীজির সঙ্গে নেতাজীর দেখা হয়েছিল কি না, এনিয়েও স্পষ্ট জবাব দেওয়া হয়নি।


আরও পড়ুন, জিএসটি আসার পর বোঝা বাড়েনি ছোট ব্যবসায়, বলছে পরিসংখ্যান