ওয়েব ডেস্ক: রোহিঙ্গাদের নিয়ে কঠোর অবস্থান বজায় রাখল কেন্দ্রীয় সরকার। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র সাফ জানাল, অবৈধভাবে রোহিঙ্গারা ভারতে থাকতে পারে না।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সরকারের ‌যুক্তি, রোহিঙ্গারা দেশের নিরাপত্তার পক্ষে বিপজ্জনক। তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। বুধবারই রোহিঙ্গাদের নিয়ে কেন্দ্রকে সতর্ক করেছিল গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। গোয়েন্দা সংস্থাগুলির রিপোর্টের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকও মনে করছে, রোহিঙ্গাদের জন্য দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে। রোহিঙ্গাদের নিয়ে ভারতের এই ভূমিকার সমালোচনা করেছিল রাষ্ট্রসঙ্ঘ। তার পাল্টা কেন্দ্র জানিয়ে দেয়, দেশের নিরাপত্তাই অগ্রাধিকার।


প্রধানমন্ত্রীর দফতরের সচিব নৃপেন্দ্র মিশ্রর সঙ্গে বৈঠকে ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল, গোয়েন্দা সংস্থাগুলির প্রধান এবং গুপ্তচর সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড উইং অ্যানালিসিস উইং (র)-এর প্রধান। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদীদের ‌যোগ নিয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে। গোয়েন্দারা বলছেন, রোহিঙ্গাদের মধ্যে লস্কর-ই-তৈবার প্রভাব বাড়ছে। তাদের ব্যবহার করে ভারতকে টার্গেট করা হতে পারে। মায়ানমারে রোহিঙ্গা উগ্রপন্থার বাড়বাড়ন্তের পিছনে হাফিজ সইদ ও লস্কর-ই-তৈবার মদত রয়েছে বলে গোয়েন্দা রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে।


আরও পড়ুন, রোহিঙ্গাদের সঙ্গে পাক জঙ্গিদের ‌যোগ, সতর্ক করল গোয়েন্দা সংস্থাগুলি