নিজস্ব প্রতিবেদন: টানটান নাটক। সন্ধেয় কংগ্রেসের সদর দফতরে আত্মপ্রকাশ করলেন পি চিদম্বরম। সাংবাদিক বৈঠক করে আত্মপক্ষ সমর্থন করলেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী। তাঁকে পাকড়াও করতে কংগ্রেস সদর দফতরে হানা দিল সিবিআই-ইডি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গতকাল থেকে খোঁজ মিলছিল না প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীর। যদিও তাঁর আইনজীবী কংগ্রেস নেতা কপিল সিব্বল দাবি করেন, ফেরার হওয়ার কোনও প্রশ্নই নেই। সন্ধেয় নিজের অফিসেই ছিলেন চিদম্বরম। এদিন দিল্লিতে কংগ্রেসের সদর দফতরে উদয় হলেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী। বলেন,'আইএনএক্স মিডিয়া মামলায় আমি অভিযুক্ত নই, আমার পরিবারের কেউ জড়িত নয়। আদালতে আমার নামে কোনও চার্জশিট পেশ করেনি সিবিআই বা ইডি।'   


 



গতকাল থেকে বেপাত্তা ছিলেন চিদম্বরম। লুকআউট নোটিস জারি করে ইডি। এদিন রক্ষাকবচ পেতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন চিদম্বরমের আইনজীবী কপিল সিব্বল। কিন্তু তাঁর আবেদনে ত্রুটি রয়েছে বলে জানিয়ে দেন বিচারপতি এনভি রামন। ত্রুটি শুধরে আবেদন নথিভূক্ত করার চেষ্টা চালান সিব্বল। এরপর রেজিস্ট্রির আধিকারিককে তলব করেন বিচারপতি রমন। রেজিস্ট্রির তরফে জানানো হয়, লাঞ্চের আগেই ত্রুটি শুধরে নেওয়া হয়েছে।


বিচারপতি রমন জানান, পিটিশন তালিকাভুক্ত করার ক্ষমতা তাঁর নেই। একমাত্র প্রধান বিচারপতিরই ক্ষমতা রয়েছে। কিন্তু অযোধ্যা মামলা নিয়ে শুনানিতে ব্যস্ত ছিল প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের সাংবিধানিক বেঞ্চ। শুনানির শেষে বিকেল ৪ টে নাগাদ প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন জানানোর জন্য ছুটে যান কপিল সিব্বলরা। এদিকে সিবিআই ও ইডি যৌথভাবে ক্যাভিয়েট দাখিল করে রেখেছিল সুপ্রিম কোর্টে। যাতে তদন্তকারীদের কথা শুনে কোনও রায় না দিতে পারে শীর্ষ আদালত। কিন্তু এদিন আর মামলাটি শোনেনি বিচারপতি। মামলার শুনানি শুক্রবার।


আরও পড়ুন- পাকিস্তানে গান গাওয়ায় নিষিদ্ধ, গোটা দেশের কাছে ক্ষমা চাইলেন মিকা