নিজস্ব প্রতিবেদন: চিনের উইঘুর মুসিলমদের সম্পর্কে হুরিয়ত নেতা আলি শাহ গিলানির মন্তব্য চাপে ফেলতে পারে চিনকে। তাই গিলানির ওপরে ক্ষুব্ধ চিন। এতটাই যে পাকিস্তানকে দিয়ে গিলানির ওপরে চাপ সৃষ্টি করতে পারে বেইজিং।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-নিরাপত্তা চেয়ে মুম্বই পুলিসের দ্বারস্থ কর্নাটকের বিক্ষুব্ধ বিধায়করা


কী মন্তব্য করেছিলেন গিলানি। সম্প্রতি উইঘুর মুসলিমদের সম্পর্কে গিলানি বলেন, উইঘুর মুসিলমদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে না চিন। রোজার সময়ে তাদের খাওয়াদাওয়া করতে বাধ্য করা হচ্ছে। রোজা রাখা ও নামাজ পড়তে বাধা দেওয়া হচ্ছে। তাদের জোর করে বন্দি শিবিরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।



কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সূত্রে খবর, কাশ্মীরি নেতা গিলানির মন্তব্য চিনের জন্য বিপাদের হতে পারে। অন্যান্য মুসিলম অধ্যুসিত দেশের সঙ্গে পাকিস্তান যখন এনিয়ে নীরব তখন গিলানির ওই মন্তব্য অনভিপ্রেত বলে মনে করছে চিন। শুধু তাই নয়, এইসব বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখতে বলতে পারে চিন।


উল্লেখ্য, কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলির সঙ্গে পাকিস্তানের যোগাযোগ বহু পুরনো। কাশ্মীর নিয়ে কোনও কথা হলে তাতে পাকিস্তানকে টেনে আনেন গিলানিরা। এরকম এক অবস্থায় পাকিস্তান হুরিয়ত নেতাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ালে চাপে পড়ে যাবে হুরিয়ত।


আরও পড়ুন-ভাটপাড়ায় থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ, এলাকায় বোমাবাজি, পরিস্থিতি সামলাতে পুলিসের গুলি


চিনের উইঘুর মুসলিমদের ওপরে অত্যাচার করছে চিন এমন অভিযোগ উঠছে আন্তর্জতিক মহলে। কিন্তু সৌদি আরব, পাকিস্তান সহ বিশ্বের একাধিক ইসলামি রাষ্ট্র চিনকে এনিয়ে সমর্থন জানিয়েছে। তবে বিয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইয়োরোপের একাধিক দেশ।