নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা আবহে জেরবার দেশ। যে ভয়ঙ্কর ভাবে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে তার জেরে পরীক্ষা বাতিল করতে বাধ্য হল CBSE। সেই পথেই হাঁটতে পারে CISCE বোর্ড। দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা নির্ধারিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা কেন্দ্রে না হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। কারণ, অনেকেই পরীক্ষা বাতিলে সম্মতি জানিয়েছেন। আগের বছরের মতো এবছরও পরীক্ষা পদ্ধতিতে কোপ ফেলেছে করোনা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রত্যেক বছর প্রায় ৩ লাখ পরীক্ষার্থী থাকে CISCE বোর্ডে। ৪ মে থেকে  শুরু দশম শ্রেণির পরীক্ষা। ইতিমধ্যে দ্বাদশ শ্রেণির ২ টো পরীক্ষা হয়ে গিয়েছে। বাকি মূল বিষয়ের পরীক্ষা। প্রসঙ্গত, বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, শিক্ষামন্ত্রীর উপস্থিতিতে উচ্চস্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করে CBSE দশম শ্রেণির পরীক্ষা পাশাপাশি দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা  স্থগিত রাখার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। CBSE-পরীক্ষা সংক্রান্ত যা ১ জুন পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।  


মন্ত্রক থেকে জানান হয়েছে, দেশের যা অবস্থা তাতে একসঙ্গে বসে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব নয়। দিল্লির সামগ্রিক করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে CBSE বোর্ডের দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার জন্য কেন্দ্রের কাছে হাতজোড় করে CBSC-র কাছে পরীক্ষা বাতিলের আবেদন জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। অন্যদিকে রাজ্য বোর্ড পরীক্ষা বাতিল করেছে মহারাষ্ট্রও। দেশের একাধিক পরীক্ষার্থী পরীক্ষা বাতিলের জন্য অনলাইন পিটিশনে সম্মতি জানিয়েছে। পরীক্ষা পিছনোর দাবিতে ইতিমধ্যে সরব হয়েছেন কংগ্রেসের রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী।