নিজস্ব প্রতিবেদন: শেষমেশ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাসভবনে পৌঁছলেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। সেখানে ইতিমধ্যে পৌঁছে গিয়েছেন অমিত শাহ। এমনটাই জানা যাচ্ছে সূত্রের খবরে। জ্যোতিরাদিত্যের বিজেপিতে যোগ দেওয়া নিয়ে আরও জল্পনা জোরালো হলো। বিজেপি নেতা শিবরাজ সিং আগেই জানিয়ে দিয়েছেন, জ্যোতিরাদিত্যকে বিজেপিতে স্বাগত। সূত্রে খবর, জ্যোতিকে রাজ্যসভার সাংসদ এবং মন্ত্রিত্ব দেওয়ার তোড়জোড় শুরু করে দিয়েছে বিজেপি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নিজেকে প্রকাশ্যে কংগ্রেসের একনিষ্ঠ সমর্থক বলতে নারাজ তিনি। তাই রাতারাতি টুইটার অ্যাকাউন্টে লেখেন, তিনি শুধুমাত্র জনগণের সেবক এবং ক্রিকেট ভক্ত। এর আগে সিএএ এবং ৩৭০ প্রত্যাহারের মতো কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত নরম সুর শোনা গিয়েছিল জ্যোতিরাদিত্যের গলায়।  শুধু তাই নয়, সময় যত গড়িয়েছে, ধরা ছোঁয়ার বাইরেও চলে গিয়েছেন একদা রাহুল গান্ধী ঘনিষ্ঠ তথা সিন্ধিয়া পরিবারের যুবরাজ জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। মনে করা হচ্ছে তাঁর সঙ্গে রয়েছেন অনুগত পাঁচ মন্ত্রী-সহ কংগ্রেসের ১৭ বিধায়ক।


আরও পড়ুন- গত ১৫ বছরে অজ্ঞাত উত্স থেকে ১১,২৩৪ কোটি টাকা তুলেছে জাতীয় দলগুলি, জানাল এডিআর


জল্পনা অনেক। প্রশ্নও অনেক। তবে, তার চেয়ে বড় প্রশ্ন মধ্য প্রদেশে কংগ্রেস সরকারের অস্তিত্ব নিয়ে। যদি, সিন্ধিয়ার অনুগত বিধায়করা সমর্থন তুলে নেন, তাহলে কমল নাথের সরকার পড়ে যাওয়াটা সময়ের অপেক্ষা। জ্যোরিদিত্যকে রুখতে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন শীর্ষ নেতৃত্ব। প্রবীণ কংগ্রেস নেতা দ্বিগ্বিজয় সিং জানিয়েছেন, জ্যোতিরাদিত্যের সোয়াইন ফ্লু হয়েছে। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। এই মুহূর্তে কথা বলতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন তিনি। তবে, জ্যোতির বিজেপিতে যোগ দেওয়া নিয়ে দ্বিগ্বিজয় বলেন, “যে সত্যিকারে কর্মী হবে, সে কংগ্রেসেই থাকবে। ”