নিজস্ব প্রতিবেদন: শনিবার সেন্ট্রাল হলে কংগ্রেসের বৈঠকে চূড়ান্ত হল দলের সংসদীয় দলনেতা। আরও এক বার সনিয়া গান্ধীর উপরই আস্থা রাখলেন কংগ্রেসের সাংসদরা। এ দিন বৈঠকে বক্তৃতা রাখতে গিয়ে ৫২ জন সাংসদের উদ্দেশে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেন, “প্রত্যেকদিন বিজেপির সঙ্গে লড়তে হবে।” আরও আক্রমণাত্মক হওয়ার বার্তা দেন তিনি। রাহুল এ দিন স্পষ্ট করে দেন, দেশের প্রত্যেক নাগরিকের জন্য কাজ করতে হবে দলের সাংসদদের। ঘৃণা, ভয়, ক্রোধের বিরুদ্ধে লড়ার পরামর্শ দেন তিনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


মনে করা হয়েছিল, রাহুলকেই সংসদীয় দলনেতা হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে। কারণ, তিনি ইতিমধ্যেই মনস্থির করে নিয়েছেন, কংগ্রেস সভাপতি থেকে সরে দাঁড়াবেন। কংগ্রেস নেতৃত্বদের জোরাজুরিতে ওই পদের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। সূত্রে খবর, নতুন মুখের সন্ধান মিললেই ওই পদ ছেড়ে দেবেন বলে ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন রাহুল।


আরও পড়ুন- জুনের প্রথম সপ্তাহেই বর্ষা ঢুকছে কেরলে


উল্লেখ্য, এ বারেও বিরোধী দলনেতা হওয়ার মতো প্রয়োজনীয় আসন পেতে ব্যর্থ কংগ্রেস-সহ অন্যান্য বিরোধী দলগুলি। লোকসভা আসনের ১০ শতাংশ অর্থাত্ কমপক্ষে ৫৫টি আসন প্রয়োজন বিরোধী দলনেতা হওয়ার জন্য। সেখানে বিরোধী দলগুলির মধ্যে কংগ্রেসের সর্বোচ্চ ৫২ সাংসদ রয়েছে। ২০১৪ সালেও বিরোধী দলনেতার অস্তিত্ব ছিল না। কংগ্রেসের দখলে ছিল মাত্র ৪৪ সাংসদ। লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা হিসাবে ছিলেন মল্লিকার্জুন খাড়গে। এ বারের নির্বাচনে কর্নাটকের গুলবর্গা কেন্দ্র থেকে নজিরবিহীনভাবে হারেন কংগ্রেসের এই প্রবীণ নেতা।