নিজস্ব প্রতিবেদন: দেশে করোনা আক্রান্ত সবচেয়ে বেশি মহারাষ্ট্রে। মৃতের সংখ্যাতেও শীর্ষে উদ্ধব ঠাকরের রাজ্য। ব্রিটেনে ছড়িয়ে পড়া করোনার নতুন প্রজাতি ফের মহারাষ্ট্রে ছড়াতে পারে এই আশঙ্কায় রাজ্যের সব পুরসভায় আগামী ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত নাইট কার্ফু জারি করেছে রাজ্য সরকার। এরকম এক অবস্থায় চমকে দেওয়ার মতো খবর দিল ধারাভি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-'ইন্ড্রাস্ট্রি শব্দে মানুষকে বিভ্রান্ত করা সহজ হয়', Mamata-কে কটাক্ষ Mukul-এর


দেশের অন্যতম কোভিড হটস্পট বলে যাকে ধরা হচ্ছিল, মুম্বইয়ের সেই ধারাভিতে শুক্রবার কেউ করোনা আক্রান্ত হননি। গত ১ এপ্রিল প্রথম করোনা রোগীর সন্ধান পাওয়া যায় ধারাভিতে। তার পর এই প্রথম দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা গিয়ে হল শুন্য।


আড়াই বর্গ কিলোমিটারের বেশি এলাকা জুড়ে রয়েছে এসিয়ার বৃহত্তম বস্তি ধারাভি। এখানে থাকেন কমপক্ষে সাড়ে ছয় লাখ মানুষ। মুম্বইয়ে করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর মনে করা হয়েছিল এই ধারাভি  মুম্বইয়ের জন্য এক বিরাট বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গিয়েছে একেবার অন্য ছবি। এপ্রিলে ধারাভিতে প্রথম করোনা ধরা পড়ার পর থেকে এখনও পর্যন্ত সেখানে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩৭৮৮ জন। সুস্থ হয়েছেন ৩৪৬৪ জন অক্টিভ কেস লোড নেমে হয়ছে ১২।



আরও পড়ুন-ন্যানো হারানো জমিতে এবার কৃষিভিত্তিক শিল্প, কী বলছে সিঙ্গুর?


ধারাভি বস্তির মানুষজন যেভাবে করোনা সংক্রমণ ঠেকিয়েছে তার প্রশংসা করেছে  হু। এরকম এক ঘিঞ্জি বস্তি এলাকায় করোনা মোকাবিলায় সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল বস্তির ৮০ শতাংশ মানুষকে নির্ভর করতে হয় কমিউনিটি টয়লেটের ওপরে। সবাইকে বাইরের খাবারের ওপরে নির্ভর করতে হয়। অধিকাংশ মানুষ দারিদ্র সীমার নীচে হওয়ার কারণ আয়ের জন্য তাদের বাইরে যেতে হয়। তার পরেও ঠেকানো গিয়েছ সংক্রমণ।