নিজস্ব প্রতিবেদন: গোপালপুর ও পুরীতে সকাল সাড়ে নটা নাগাদ ফণির ঢুকে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছিল। কিন্তু তার আগে সকাল আটটা নাগাদই তার অস্তিত্ব জানান দিতে থাকে ফণি। অবশেষে সাড়ে আটটার পর তা ঢুকে পড়ল ওড়িশা উপকূলে।



COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


সকাল নটার পরে ফণি আছড়ে পড়ে পুরীতে। ঝড়ের গতি ঘণ্টায় ১৭০ কিলোমিটার। ঝড়ের গতি দ্রুত বাড়ছে। এই গতি সর্বোচ্চ ২০০ কিলোমিটার হতে পারে।



ঝড়ের তীব্রতার কথা মাথায় রেখে ইতিমধ্যেই রাজ্যের ১৩ জেলা থেকে ১১ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে জোর কদমে। দিল্লির আবহাওয়া দফতরের সাইক্লোন ওয়ার্নিং ডিভিশনের প্রধান মৃত্যঞ্জয় মহাপাত্র সংবাদমাধ্যমে জানান, আগামী তিন ঘণ্টা ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া চলবে।



এদিকে, আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাষ অনুয়ায়ী পুরীতে ঝড়ের গতিবেগ ১৮০-২০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় হতে পারে।


পারাদ্বীপে সমুদ্র তীরবর্তি এলাকা থেকে মানুষজনকে সরিয়ে নিয়েছে এনডিআরএফ।


ওড়িশায় ফণি প্রবেশ করার পরই বিশাখাপত্তনমে বইতে শুরু করেছে ঝোড়ো হাওয়া।


জগত্সিংহপুরে কয়েক হাজার মানুষ আশ্রয় শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের খাওয়ার ব্যবসা করেছে এনডিআরএফ