নিজস্ব প্রতিবেদন: ভরা শীতে ঘূর্ণিঝড়ের ভ্রুকুটি। মৌসম ভবন জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয়েছে নিম্নচাপয যা তীব্র ঘূর্ণিঝড় হয়ে ৭২ ঘণ্টার পর আছড়ে পড়তে পারে অন্ধ্র প্রদেশের উপকূলে। তবে ঘূর্ণিঝড়ের তেমন কোনও প্রভাব পড়বে না পশ্চিমবঙ্গে। উপকূলবর্তী এলাকায় ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হতে পারে। সঙ্গে বাড়তে পারে সর্বনিম্ন তাপমান। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


আবহাওয়া দফতরের তরফে বুলেটিন জারি করে জানানো হয়েছে। বর্তমানে চেন্নাই থেকে ১১৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে নিম্নচাপটি। আগামী ১২ ঘণ্টায় গভীর নিম্নচাপের আকার নিতে পারে সেটি। ৭২ ঘণ্টায় ক্রমশ শক্তি সঞ্চয় করে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে। তার পর প্রবল ঘূর্ণিঝড় হয়ে অন্ধ্রপ্রদেশ দিয়ে প্রবেশ করতে পারে ভূভাগে। আগামী ১৭ ডিসেম্বর বেলা ১২ টার পর যে কোনও সময় ভূভাগে প্রবেশ করতে পারে সেটি। ভূভাগে প্রবেশের সময় ঝড়ের কেন্দ্রে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ হতে পারে ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার। 


মরশুমের প্রথমে তুষারপাত মুসৌরিতে, আহ্লাদে আটখানা পর্যটকরা


ঘূর্ণিঝড়ের জেরে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে প্রচুর জলীয় বাস্প প্রবেশের সম্ভাবনা রয়েছে। যার জেরে ১৫ - ১৯ ডিসেম্বরের মধ্যে কলকাতা-সহ গোটা দক্ষিণবঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। একই সঙ্গে উত্তুরে হাওয়ার প্রকোপ কমায় বাড়বে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। উত্তর তামিললাড়ু ও অন্ধ্র উপকূলে প্রবল বর্ষণের সম্ভাবনা। 


 



ঘূর্ণিঝড়ের প্রকোপ কাটলেই ফের পুরনো ফর্মে ফিরবে শীত।