নিজস্ব প্রতিবেদন: কয়েকদিনের হিংসার পর ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে উত্তরপূর্ব দিল্লি। এখন পর্যন্ত ওই হিংসায় ৪২ জনের প্রাণ গিয়েছে। হাঙ্গামাকারীদের হামলায় প্রাণ গিয়েছে আইবি অফিসার অঙ্কিত শর্মার। সেই খুনে অভিযুক্ত ও আপ কাউন্সিলর তাহির হুসেনে টিকি ছুঁতে পারছে না পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-বাইক রাখা নিয়ে বচসা থেকে ধুন্ধুমার, একদল যুবকের তাণ্ডবে কোচবিহারে ভাঙচুর ঘরবাড়ি


উল্লেখ্য, এই তাহির হুসেনের একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে দেখা গিয়েছে, লাঠি নিয়ে নিজের বাড়ির তিনতলার ছাদে দৌড়দৌড়ি করছেন তাহির। পাশেই নীচে থেকে উঠছে কালো ধোঁয়া। ঘটনাস্থলের কাছেই একটি নালা থেকে উদ্ধার করা হয় অঙ্কিত শর্মার দেহ। তাহিরের দাবি, তাঁর বাড়ি দখল হয়ে গিয়েছেল। তাদের তিনি লাঠি নিয়ে  বের করছিলেন।



ওই হিংসায় খুন হয়েছেন বিএসএফ জওয়ান মহম্মদ আনিস। আজ তাঁর বাড়িতে আসেন বিএসএফের কর্তারা। তাঁর বাড়িতে গিয়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সরেজমিনে দেখেন তাঁরা। আনিসের পরিবারের পাশে দাঁড়ানো হবে এমনটাই আশ্বাস দেওয়া হয়েছে বিএসএফের তরফে।


আরও পড়ুন-বেলাগাম গতির তাণ্ডব, রাসবিহারীতে মত্ত চালকের গাড়ির ধাক্কায় গুরুতর জখম ১ মহিলা


হাঙ্গামার পর শনিবার থেকে জাফরাবাদ, মৌজপুর, গোকুলপুর সহ অন্যান্য এলাকায় কিছু দোকান খুলে শুরু করেছে। দিল্লির পুরসভার পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, অধিকাংশ জায়গায় ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে ফেলা হয়েছে।


কারফিউ উঠে গেলেও বিভিন্ন জায়গায় মোতায়েন রয়েছে RAF। জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়েছে। শিব বিহারের মতো ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় এখন কাজ করছে পে লোডার। একটি বিষয় লক্ষনীয় যে অধিকাংশ ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় মানুষজন নেই।